কিউই দাপটে কেঁপে উঠল টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ টেবিল
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে শেষ দিনের সকালে যে লড়াইয়ের আশা ছিল, তা বাস্তবে রূপ নিল একতরফা আধিপত্যে। অসম্ভব এক লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ক্যারিবীয়দের ইনিংস ভেঙে পড়ল মুহূর্তেই। আর তাতেই নাটকীয়ভাবে বদলে গেল আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (WTC) ২০২৫–২৭ চক্রের পয়েন্ট টেবিল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩২৩ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২–০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। এই জয়ের ফলে পয়েন্ট টেবিলে লাফিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্ল্যাকক্যাপসরা।
৪৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গুটিয়ে যায় মাত্র ১৩৮ রানে। কিউই পেসার জ্যাকব ডাফি ছিলেন ম্যাচের নায়ক। দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিয়ে ম্যাচে তার বোলিং ফিগার দাঁড়ায় ৯ উইকেট ১২৮ রান—টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা।
নিউজিল্যান্ডের পেস ও স্পিনের মিশ্রণে কোনো প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি সফরকারীরা। শেষ দিনের খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং যেন কেবল পরাজয়ের সময় গুনেছে।
এই জয়ের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক ড্রয়ে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে উঠে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে। তাদের জয়ের হার এখন ৭৭.৭৮ শতাংশ—যা তাদেরকে সরাসরি ফাইনালের দৌড়ে শক্ত অবস্থ
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে শেষ দিনের সকালে যে লড়াইয়ের আশা ছিল, তা বাস্তবে রূপ নিল একতরফা আধিপত্যে। অসম্ভব এক লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ক্যারিবীয়দের ইনিংস ভেঙে পড়ল মুহূর্তেই। আর তাতেই নাটকীয়ভাবে বদলে গেল আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (WTC) ২০২৫–২৭ চক্রের পয়েন্ট টেবিল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩২৩ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২–০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। এই জয়ের ফলে পয়েন্ট টেবিলে লাফিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্ল্যাকক্যাপসরা।
৪৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গুটিয়ে যায় মাত্র ১৩৮ রানে। কিউই পেসার জ্যাকব ডাফি ছিলেন ম্যাচের নায়ক। দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিয়ে ম্যাচে তার বোলিং ফিগার দাঁড়ায় ৯ উইকেট ১২৮ রান—টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা।
নিউজিল্যান্ডের পেস ও স্পিনের মিশ্রণে কোনো প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি সফরকারীরা। শেষ দিনের খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং যেন কেবল পরাজয়ের সময় গুনেছে।
এই জয়ের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক ড্রয়ে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে উঠে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে। তাদের জয়ের হার এখন ৭৭.৭৮ শতাংশ—যা তাদেরকে সরাসরি ফাইনালের দৌড়ে শক্ত অবস্থানে নিয়ে গেছে।
শীর্ষে অবশ্য অপ্রতিরোধ্য অস্ট্রেলিয়া। অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে ৩–০ ব্যবধানে হারিয়ে ছয় ম্যাচে ছয় জয়ে ৭২ পয়েন্ট নিয়ে শতভাগ জয়ের হার ধরে রেখেছে প্যাট কামিন্সের দল।
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা রয়েছে তিন নম্বরে। অন্যদিকে টানা হারতে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ তলানিতেই রয়ে গেছে।
বাংলাদেশের অবস্থানও বদলায়নি—দুটি ম্যাচে কোনো জয় না পেয়ে অষ্টম স্থানে টাইগাররা।
অবস্থান
দল
ম্যাচ
জয়
হার
ড্র
পয়েন্ট
জয়ের হার (%)
1
অস্ট্রেলিয়া
6
6
0
0
72
100
2
নিউজিল্যান্ড
3
2
0
1
28
77.78
3
দক্ষিণ আফ্রিকা
4
3
1
0
36
75
4
শ্রীলঙ্কা
2
1
0
1
16
66.67
5
পাকিস্তান
2
1
1
0
12
50
6
ভারত
9
4
4
1
52
48.15
7
ইংল্যান্ড
8
2
5
1
26
27.08
8
বাংলাদেশ
2
0
1
1
4
—
9
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
8
0
7
1
4
—