কুষ্টিয়া-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে গণসমাবেশ
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে বিএনপি দলীয় প্রার্থী রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লাকে পরিবর্তনের দাবিতে সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিকেল ৪টায় দৌলতপুর সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে এ কর্মসূচি আয়োজন করেন আসনটির আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী, ঢাকা মহানগর (উত্তর) যুবদলের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েলের কর্মী-সমর্থকরা। গণসমাবেশে বক্তব্য রাখেন দৌলতপুর উপজেলার বিএনপির সাবেক সভাপতি আলতাফ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুজ্জামান হাবলু মোল্লা, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবিদ হাসান মন্টি সরকার, দৌলতপুর উপজেলা ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মুনতাজ, দৌলতপুর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মাছুম প্রফেসর, দৌলতপুর উপজেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সুমন গাজী, দৌলতপুর উপজেলা তাঁতি দলের সাধারণ সম্পাদক রিপন মাস্টার, দৌলতপুর উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম নান্নু। বক্তারা বলেন, গত ৩ নভেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লাকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। যার সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে ২০০১
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে বিএনপি দলীয় প্রার্থী রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লাকে পরিবর্তনের দাবিতে সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিকেল ৪টায় দৌলতপুর সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে এ কর্মসূচি আয়োজন করেন আসনটির আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী, ঢাকা মহানগর (উত্তর) যুবদলের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েলের কর্মী-সমর্থকরা।
গণসমাবেশে বক্তব্য রাখেন দৌলতপুর উপজেলার বিএনপির সাবেক সভাপতি আলতাফ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুজ্জামান হাবলু মোল্লা, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবিদ হাসান মন্টি সরকার, দৌলতপুর উপজেলা ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মুনতাজ, দৌলতপুর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মাছুম প্রফেসর, দৌলতপুর উপজেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সুমন গাজী, দৌলতপুর উপজেলা তাঁতি দলের সাধারণ সম্পাদক রিপন মাস্টার, দৌলতপুর উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম নান্নু।
বক্তারা বলেন, গত ৩ নভেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লাকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। যার সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে ২০০১ সাল পরবর্তী সময়ে তার পিতা আহসানুল হক পচা মোল্লার মন্ত্রিত্ব চলে গিয়েছিল। বাচ্চু মোল্লা বিগত সময়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে চলেছেন। তিনি ওয়ান ইলেভেনের সময় সংস্কারপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
তারা বলেন, ৫ আগস্টের পরে তার বাহিনী দ্বারা উপজেলার সরকারি দপ্তরসহ সমস্ত জায়গায় চাঁদাবাজি ও দখলদারির রাম রাজত্ব চালু করেছেন। গুটিকয়েক সুবিধাবাদী ব্যক্তি ছাড়া দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের কেউ তার সঙ্গে নেই।
যা সুষ্ঠু তদন্ত করলেও পাওয়া যাবে। এরপরেও যদি বাচ্চু মোল্লা বিএনপির প্রার্থী হিসেবে বহাল থাকে তাহলে দৌলতপুরের এই আসনটি বিএনপিকে হারাতে হবে।
গণসমাবেশ থেকে বক্তারা অবিলম্বে বাচ্চু মোল্লার মনোনয়ন পরিবর্তন করে দলের ত্যাগী নেতাদের যে কাউকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য তারেক রহমানসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।
আল-মামুন সাগর/কেএইচকে/এএসএম
What's Your Reaction?