ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে গুড় তৈরি, পাঁচ কারখানাকে জরিমানা

রাজশাহীর বাঘায় চিনি, রং, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে ভেজাল গুড় তৈরি করায় পাঁচ কারখানাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ১২ পর্যন্ত উপজেলা আড়ানি শাহাপুর এলাকায় এই অভিযান চালান জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব-৫। অভিযানে মো. সাল্টু, মো. লাল্টু ও মো. মুক্তার আলীকে ৫০ হাজার টাকা করে দেড় লাখ, মো. ইনারুলকে ২০ হাজার এবং মো. এনারুলকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ইব্রাহীম হোসেন বলেন, কারখানাগুলোতে চিনি, রং, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে ভেজাল গুড় তৈরি করা হচ্ছিল। এতে খেজুর বা আখের রসের কোনো উপাদানই নেই, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এ কারণে পাঁচ কারখানাকে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এমন অভিযান ভবিষ্যতেও চলবে। র‌্যাব-৫ এর রাজশাহী উপ-অধিনায়ক মেজর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভেজাল গুড় উৎপাদনকারীরা মাদকের চেয়ে ভয়ংকর কাজ করছে। এসব ভেজাল গুড় সারাদেশে সরবরাহ করা হতো। চিনি, রং, ফিটকিরি ও হাইড্রোজসহ ক্ষতিকর উপাদানে তৈরি গুড়ের আলামত জব্দ করে

ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে গুড় তৈরি, পাঁচ কারখানাকে জরিমানা

রাজশাহীর বাঘায় চিনি, রং, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে ভেজাল গুড় তৈরি করায় পাঁচ কারখানাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ১২ পর্যন্ত উপজেলা আড়ানি শাহাপুর এলাকায় এই অভিযান চালান জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব-৫।

অভিযানে মো. সাল্টু, মো. লাল্টু ও মো. মুক্তার আলীকে ৫০ হাজার টাকা করে দেড় লাখ, মো. ইনারুলকে ২০ হাজার এবং মো. এনারুলকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে গুড় তৈরি, পাঁচ কারখানাকে জরিমানা

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ইব্রাহীম হোসেন বলেন, কারখানাগুলোতে চিনি, রং, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান মিশিয়ে ভেজাল গুড় তৈরি করা হচ্ছিল। এতে খেজুর বা আখের রসের কোনো উপাদানই নেই, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এ কারণে পাঁচ কারখানাকে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এমন অভিযান ভবিষ্যতেও চলবে।

র‌্যাব-৫ এর রাজশাহী উপ-অধিনায়ক মেজর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভেজাল গুড় উৎপাদনকারীরা মাদকের চেয়ে ভয়ংকর কাজ করছে। এসব ভেজাল গুড় সারাদেশে সরবরাহ করা হতো। চিনি, রং, ফিটকিরি ও হাইড্রোজসহ ক্ষতিকর উপাদানে তৈরি গুড়ের আলামত জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সাখাওয়াত হোসেন/কেএইচকে/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow