খাল পাড়ে ৪৫০ বস্তা আলু, ৪ দিনেও মালিকের খোঁজ মেলেনি

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় খাল পাড়ে ফেলে রাখা অবস্থায় ৪৫০ বস্তা আলু উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার মগড় ইউনিয়নের খাওখীর গ্রামের কালিজিরা খালের তীর থেকে এসব আলু উদ্ধার করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে এলাকাবাসী জানায়, বুধবার রাতে অপরিচিত কয়েকজন লোক আলুভর্তি একটি বড়ো ট্রলার ওই খালের পাড়ে নিয়ে আসেন। পরে আলুর বস্তাগুলো ট্রলার থেকে খালের পার্শ্ববর্তী মনির তালুকদারের জমিতে উঠিয়ে রেখে খালি ট্রলারটি চলে যায়। এ সময় তারা (এলাকাবাসী) ভেবেছিলেন হয়তো এই আলু কেউ কিনেছেন। তারা নিয়ে যাবেন। কিন্তু বুধবার দিন রাত থেকে শনিবার দিন পর্যন্ত ওই আলুর বস্তা কেউ না নেওয়ায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ওখানেই বস্তাগুলো পড়ে থাকে। পরে মগড় ইউপি সদস্য মিন্টু খানকে বিষয়টি জানানো হয়। মগড় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মিন্টু খান বলেন, আমি বিষয়টি জেনে এবং আলুর মালিককে খুঁজে না পেয়ে রোববার নলছিটি থানা পুলিশকে এই ঘটনা জানাই। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আলুর বস্তাগুলো উদ্ধার করে। মগড় ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জামাল হোসেন বলেন, উদ্ধার আলুর বস্তাগুলো আমার জিম্মায় দেওয়া হয়েছ

খাল পাড়ে ৪৫০ বস্তা আলু, ৪ দিনেও মালিকের খোঁজ মেলেনি

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় খাল পাড়ে ফেলে রাখা অবস্থায় ৪৫০ বস্তা আলু উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার মগড় ইউনিয়নের খাওখীর গ্রামের কালিজিরা খালের তীর থেকে এসব আলু উদ্ধার করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে এলাকাবাসী জানায়, বুধবার রাতে অপরিচিত কয়েকজন লোক আলুভর্তি একটি বড়ো ট্রলার ওই খালের পাড়ে নিয়ে আসেন। পরে আলুর বস্তাগুলো ট্রলার থেকে খালের পার্শ্ববর্তী মনির তালুকদারের জমিতে উঠিয়ে রেখে খালি ট্রলারটি চলে যায়। এ সময় তারা (এলাকাবাসী) ভেবেছিলেন হয়তো এই আলু কেউ কিনেছেন। তারা নিয়ে যাবেন। কিন্তু বুধবার দিন রাত থেকে শনিবার দিন পর্যন্ত ওই আলুর বস্তা কেউ না নেওয়ায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ওখানেই বস্তাগুলো পড়ে থাকে। পরে মগড় ইউপি সদস্য মিন্টু খানকে বিষয়টি জানানো হয়।

মগড় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মিন্টু খান বলেন, আমি বিষয়টি জেনে এবং আলুর মালিককে খুঁজে না পেয়ে রোববার নলছিটি থানা পুলিশকে এই ঘটনা জানাই। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আলুর বস্তাগুলো উদ্ধার করে।

মগড় ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জামাল হোসেন বলেন, উদ্ধার আলুর বস্তাগুলো আমার জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে নলছিটি থানার পরিদর্শক আশরাফ আলী বলেন, খবর পেয়ে ৪৫০ বস্তা আলু উদ্ধার করা হয়েছে। কোনো মালিককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আলুর বস্তাগুলো ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়েছে। পরে প্রশাসনকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow