খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার। বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) ঢাকার কাতার দূতাবাস সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য জানায়। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য ও চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারে আমলে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ সময় কারাবন্দি ছিলেন। এ সময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন অগ্রাহ্য করে চিকিৎসা বাধাগ্রস্ত করে আওয়ামী সরকার। গত রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তিনি এখন হাসপাতালের সিসিইউতে রয়েছেন। এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রথমে হাসপাতালে, পরে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় থেকে তিনি চিকিৎসা নেন। প্রায় চার

খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতে প্রস্তুত কাতার।

বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) ঢাকার কাতার দূতাবাস সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য জানায়।

এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় যুক্ত হয়েছে যুক্তরাজ্য ও চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারে আমলে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ সময় কারাবন্দি ছিলেন। এ সময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নেওয়ার আবেদন অগ্রাহ্য করে চিকিৎসা বাধাগ্রস্ত করে আওয়ামী সরকার।

গত রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তিনি এখন হাসপাতালের সিসিইউতে রয়েছেন।

এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রথমে হাসপাতালে, পরে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় থেকে তিনি চিকিৎসা নেন। প্রায় চার মাস পর গত ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow