খুলনায় নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

খুলনায় নারী পুলিশ ব্যারাক থেকে মিমি খাতুন (২৭) নামে হাইওয়ে পুলিশের একজন নারী সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে মহানগরীর খালিশপুর থানাধীন মুজগুন্নি হাউজিং এস্টেটের ব্যারাক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে খালিশপুর থানা পুলিশ। প্রাথমিকভাবে একে আত্মহত্যা বলে ধারণা করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত মিমি খাতুন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সাত নম্বর ফুলবাড়ি এলাকার নবীন বিশ্বাসের মেয়ে ও ইমরান হোসেনের স্ত্রী। তিনি খুলনা হাইওয়ে পুলিশে কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে সহকর্মীরা মিমি খাতুনকে নিজ কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে ব্যারাক কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান। পরে সুরতহাল সম্পন্ন করে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়। তার কক্ষে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। মৃত্যু সনদে প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে। খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর আতাহার আলী জানান, ময়না

খুলনায় নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

খুলনায় নারী পুলিশ ব্যারাক থেকে মিমি খাতুন (২৭) নামে হাইওয়ে পুলিশের একজন নারী সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে মহানগরীর খালিশপুর থানাধীন মুজগুন্নি হাউজিং এস্টেটের ব্যারাক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে খালিশপুর থানা পুলিশ। প্রাথমিকভাবে একে আত্মহত্যা বলে ধারণা করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত মিমি খাতুন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সাত নম্বর ফুলবাড়ি এলাকার নবীন বিশ্বাসের মেয়ে ও ইমরান হোসেনের স্ত্রী। তিনি খুলনা হাইওয়ে পুলিশে কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে সহকর্মীরা মিমি খাতুনকে নিজ কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে ব্যারাক কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান। পরে সুরতহাল সম্পন্ন করে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়। তার কক্ষে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। মৃত্যু সনদে প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা উল্লেখ করা হয়েছে।

খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর আতাহার আলী জানান, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। আমরা ঘটনা তদন্ত করছি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে।

আরিফুর রহমান/এমএন/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow