গাজীপুরে হেলে পড়েছে ভবন, আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেকে
গাজীপুরে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে হওয়া এই ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব ছিল কয়েক সেকেন্ড। ভূমিকম্পের ফলে ভবন ও বাড়িঘর কেঁপে উঠে। আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে অনেক উঁচু ভবন ও বাসাবাড়ির বাসিন্দারা রাস্তায় নেমে আসেন। ছুটির দিন হওয়ায় পোশাক কারখানা তেমন বেশি খোলা ছিল না। গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় যে কয়েকটি পোশাক কারখানা খোলা ছিল সেগুলোর শ্রমিকেরা হুড়োহুড়ি করে রাস্তায় নেমে পড়ে। অনেকে নামতে গিয়ে আহত হন। গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার জালাল উদ্দিন হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ডাক্তার রাশেদুল হাসান রানা জানান, ভূমিকম্পের ফলে অনেকে আতঙ্ক হয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন জালাল উদ্দিন হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেন। ভোগরা এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা কামরুন নাহার বলেন, সকালে ঘরে রান্না করার সময় হঠাৎ করেই রান্না ঘরের সমস্ত জিনিসপত্র কাঁপতে শুরু করে। পরে দেখতে পাই ঘরের আলমারি এবং শোকেসও কাঁপতে শুরু করে। শোকেস থেকে অনেক জিনিসপত্র পড়ে গিয়ে ভেঙে যায়। টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দা ইকবাল হোসেন বলেন, স্টেশন রোডে একটি ছয় তলা ভবন
গাজীপুরে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে হওয়া এই ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব ছিল কয়েক সেকেন্ড। ভূমিকম্পের ফলে ভবন ও বাড়িঘর কেঁপে উঠে। আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে অনেক উঁচু ভবন ও বাসাবাড়ির বাসিন্দারা রাস্তায় নেমে আসেন।
ছুটির দিন হওয়ায় পোশাক কারখানা তেমন বেশি খোলা ছিল না। গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় যে কয়েকটি পোশাক কারখানা খোলা ছিল সেগুলোর শ্রমিকেরা হুড়োহুড়ি করে রাস্তায় নেমে পড়ে। অনেকে নামতে গিয়ে আহত হন।
গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার জালাল উদ্দিন হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ডাক্তার রাশেদুল হাসান রানা জানান, ভূমিকম্পের ফলে অনেকে আতঙ্ক হয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন জালাল উদ্দিন হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেন।
ভোগরা এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা কামরুন নাহার বলেন, সকালে ঘরে রান্না করার সময় হঠাৎ করেই রান্না ঘরের সমস্ত জিনিসপত্র কাঁপতে শুরু করে। পরে দেখতে পাই ঘরের আলমারি এবং শোকেসও কাঁপতে শুরু করে। শোকেস থেকে অনেক জিনিসপত্র পড়ে গিয়ে ভেঙে যায়।
টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দা ইকবাল হোসেন বলেন, স্টেশন রোডে একটি ছয় তলা ভবন হেলে আরেকটি ভবনের সঙ্গে লেগে গেছে। এতে ভবনটির বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এছাড়া টঙ্গী, বোর্ডবাজার, কোনাবাড়ী, কাশিমপুর ও শ্রীপুর এলাকায় কারখানা শ্রমিকরা ভূমিকম্প আতঙ্কে ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে বলে জানা গেছে।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মামুন বলেন, ভূমিকম্পের ফলে তাৎক্ষণিকভাবে তেমন ক্ষয়ক্ষতির খবর এখনো আমাদের কাছে আসেনি। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
মো. আমিনুল ইসলাম/এমএন/এমএস
What's Your Reaction?