গুলিতে ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রাতে ফের গুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ছাত্রদল নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।  বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) মধ্যরাতে জেলা শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  এর আগে, বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহররের কান্দিপাড়া মাদ্রাসা রোডে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি গুলিতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। আহতরা হলেন কান্দিপাড়া এলাকার নাজমুল আহমেদ টুটুল (৩৬), শিহাব (৩০) ও সাজু মিয়া। আহতদের মধ্যে টুটুল ও শিহাব জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। নিহত সাদ্দাম হোসেন (৩২) ওই এলাকার মো. মস্তু মিয়ার ছেলে ও সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য ছিলেন।  নিহতের পরিবারের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সন্ধ্যায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কান্দিপাড়া এলাকায় দুপক্ষের সংঘর্ষে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা চলছিল। মধ্যরাতে সাদ্দামকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে যায় তার সহযোগীরা। এর কিছুক্ষণ পর খবর আসে সাদ্দাম গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সড়কে পড়ে আছে। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

গুলিতে ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রাতে ফের গুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ছাত্রদল নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। 

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) মধ্যরাতে জেলা শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

এর আগে, বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহররের কান্দিপাড়া মাদ্রাসা রোডে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের এলোপাতাড়ি গুলিতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। আহতরা হলেন কান্দিপাড়া এলাকার নাজমুল আহমেদ টুটুল (৩৬), শিহাব (৩০) ও সাজু মিয়া। আহতদের মধ্যে টুটুল ও শিহাব জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

নিহত সাদ্দাম হোসেন (৩২) ওই এলাকার মো. মস্তু মিয়ার ছেলে ও সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য ছিলেন। 

নিহতের পরিবারের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সন্ধ্যায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কান্দিপাড়া এলাকায় দুপক্ষের সংঘর্ষে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা চলছিল। মধ্যরাতে সাদ্দামকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে যায় তার সহযোগীরা। এর কিছুক্ষণ পর খবর আসে সাদ্দাম গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সড়কে পড়ে আছে। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কন্দিপাড়ার দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছে। এর জেরেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow