গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে মায়ামিকে ফাইনালে তুললেন মেসি

বয়সের ভারে নুয়ে না পড়ে প্রতিনিয়ত পারফরম্যান্সে তাক লাগিয়ে দিচ্ছেন লিওনেল মেসি। প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে হেড থেকে গোল করার পর দ্বিতীয়ার্ধে তার অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে সিনসিনাটিকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। এই জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালে পা রেখেছে মেসির মায়ামি। সিনসিনাটির বিপক্ষে ঘরের মাঠের বাইরে এমন দাপুটে জয় মায়ামির আদায় সম্ভব হয়েছে কেবলই মেসির পারফরম্যান্সে। একাই জিতিয়েছেন তিনি মায়ামিকে। প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে মাতেও সিলভেত্তির ক্রসে বল পেয়ে দারুণ হেডে মায়ামির গোলের সূচনা করেন মেসিই। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে প্লেমেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন আর্জেন্টাইন তারকা। প্রথমে ৫৭ মিনিটে সিলভেত্তির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশসূচক এক পাস দেন তিনি। যা থেকে দূরের পোস্টে ডান পায়ের গোলে আরও একবার এগিয়ে যায় মায়ামি। ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা মায়ামি গোলের দেখা পেয়েছে আরো দুটি। দুটিই এসেছে তাদেও আলেন্দের পা থেকে। আর দুটিতেই অ্যাসিস্ট করেন মেসি। ৬২ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে মেসির কাছ থেকে বল পেয়ে একাই এগিয়ে যান আলেন্দে। পেয়ে বসেন গোলকিপারকে একা। সেখান থেকে ভুল করেননি ব্যবধান বাড়াতে। ৭৩ মিনিটে মেসিও একা প

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে মায়ামিকে ফাইনালে তুললেন মেসি

বয়সের ভারে নুয়ে না পড়ে প্রতিনিয়ত পারফরম্যান্সে তাক লাগিয়ে দিচ্ছেন লিওনেল মেসি। প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে হেড থেকে গোল করার পর দ্বিতীয়ার্ধে তার অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে সিনসিনাটিকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি। এই জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালে পা রেখেছে মেসির মায়ামি।

সিনসিনাটির বিপক্ষে ঘরের মাঠের বাইরে এমন দাপুটে জয় মায়ামির আদায় সম্ভব হয়েছে কেবলই মেসির পারফরম্যান্সে। একাই জিতিয়েছেন তিনি মায়ামিকে।

প্রথমার্ধের ১৮ মিনিটে মাতেও সিলভেত্তির ক্রসে বল পেয়ে দারুণ হেডে মায়ামির গোলের সূচনা করেন মেসিই।

এরপর দ্বিতীয়ার্ধে প্লেমেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন আর্জেন্টাইন তারকা। প্রথমে ৫৭ মিনিটে সিলভেত্তির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশসূচক এক পাস দেন তিনি। যা থেকে দূরের পোস্টে ডান পায়ের গোলে আরও একবার এগিয়ে যায় মায়ামি।

২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা মায়ামি গোলের দেখা পেয়েছে আরো দুটি। দুটিই এসেছে তাদেও আলেন্দের পা থেকে। আর দুটিতেই অ্যাসিস্ট করেন মেসি। ৬২ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে মেসির কাছ থেকে বল পেয়ে একাই এগিয়ে যান আলেন্দে। পেয়ে বসেন গোলকিপারকে একা। সেখান থেকে ভুল করেননি ব্যবধান বাড়াতে। ৭৩ মিনিটে মেসিও একা পেয়ে বসেন গোলকিপারকে, কিন্তু পরাস্ত হন।

নিজের দ্বিতীয় গোল আদায়ে ব্যর্থ মেসি ৭৪ মিনিটে আবারও বল বাড়ান সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা আলেন্দেকে। এক ডিফেন্ডারের বাধা পেরিয়ে আরেকবার গোল আদায় করে নেন তিনি। ফলে ৪-০ ব্যবধানে জয় আদায় করে ইস্টার্ন কনফারেন্সের ফাইনালে চলে গেছে হাভিয়ের মাশ্চেরানোর শীষ্যরা।

ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়ন এবং নিউ ইয়র্ক সিটির মধ্যকার সেমিফাইনালে বিজয়ী দলের বিপক্ষে ম্যাচের বিজয়ীর বিপক্ষে ফাইনালে মুখোমুখি হবে মেসির মায়ামি।

আইএন/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow