চট্টগ্রাম বন্দরে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা আন্দোলনকারীদের
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়ার চর ও পানগাঁও টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে হস্তান্তরের বিরুদ্ধে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনরত ৪৭টি সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামানের জরুরি বৈঠক শেষে এ ঘোষণা এসেছে। আন্দোলন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, উত্তেজনা প্রশমিত করা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাধানের পথ খুঁজতেই এ বৈঠক হয়েছে। সোমবার (২৪ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষে বন্দর ভবনের সভাকক্ষে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা। বন্দর সূত্র জানিয়েছে, রোববার বন্দর কর্তৃপক্ষ আন্দোলনকারী সংগঠনের নেতাদের আলোচনায় আহ্বান জানায়। তবে নেতারা জানান, যে কোনো ধরনের বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বন্দরের টার্মিনাল হস্তান্তরের পরিকল্পনা বন্ধের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নিশ্চয়তা ছাড়া তারা আন্দোলন থেকে সরে আসবেন না। পরে বন্দর চেয়ারম্যানের আশ্বাসে তারা আন্দোলন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেন। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জাগো নিউজকে জানান, চেয়ারম্যান নেতাদের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। চেয়ারম্যানের আশ্বাসে উভয়ের সম্মতিতে নেতার
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়ার চর ও পানগাঁও টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে হস্তান্তরের বিরুদ্ধে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনরত ৪৭টি সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামানের জরুরি বৈঠক শেষে এ ঘোষণা এসেছে।
আন্দোলন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, উত্তেজনা প্রশমিত করা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাধানের পথ খুঁজতেই এ বৈঠক হয়েছে।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষে বন্দর ভবনের সভাকক্ষে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, রোববার বন্দর কর্তৃপক্ষ আন্দোলনকারী সংগঠনের নেতাদের আলোচনায় আহ্বান জানায়। তবে নেতারা জানান, যে কোনো ধরনের বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বন্দরের টার্মিনাল হস্তান্তরের পরিকল্পনা বন্ধের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নিশ্চয়তা ছাড়া তারা আন্দোলন থেকে সরে আসবেন না। পরে বন্দর চেয়ারম্যানের আশ্বাসে তারা আন্দোলন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জাগো নিউজকে জানান, চেয়ারম্যান নেতাদের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। চেয়ারম্যানের আশ্বাসে উভয়ের সম্মতিতে নেতারা আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
বন্দর রক্ষা পরিষদের ডাকে সোমবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হালিশহর, সল্টগোলা ও আগ্রাবাদ এলাকায় অবস্থান ধর্মঘট ও মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এবং বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বন্দরের প্রায় সব গেটের প্রবেশমুখে অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল।
এমআরএএইচ/এএমএ
What's Your Reaction?