চবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপউপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খানের শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে ‘অবান্তর’ বলে মন্তব্য করার প্রতিবাদে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে তালা দেন।  এ সময় তারা উপ-উপাচার্যের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও পদত্যাগের দাবি জানান। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণাও দেওয়া হয়। পাশাপাশি ওই বক্তব্যের সময় উপস্থিত সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকেও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, স্বাধীন দেশে টাকার বিনিময়ে চাকরির করা একজন উপ-উপাচার্যের কীভাবে এমন কথা বলতে পারে। এর জবাবদিহি করতেই হবে। নিঃশর্ত ক্ষমা ও পদত্যাগই আমাদের একমাত্র দাবি, না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি আসছে। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি জশদ জাকির বলেন, রোববার বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে উপউপাচার্য অত্যন্ত আপত্তিকর ও অশালীন মন্তব্য করেছেন। শহীদদের স্মরণে আয়োজিত একটি সেমিনারে দাঁড়িয়ে তিনি তাদের বিপক্ষেই বক্তব্য দেন। আমরা গতকালই

চবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) উপউপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খানের শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে ‘অবান্তর’ বলে মন্তব্য করার প্রতিবাদে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে তালা দেন। 

এ সময় তারা উপ-উপাচার্যের নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও পদত্যাগের দাবি জানান। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণাও দেওয়া হয়। পাশাপাশি ওই বক্তব্যের সময় উপস্থিত সংশ্লিষ্ট সবার কাছ থেকেও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, স্বাধীন দেশে টাকার বিনিময়ে চাকরির করা একজন উপ-উপাচার্যের কীভাবে এমন কথা বলতে পারে। এর জবাবদিহি করতেই হবে। নিঃশর্ত ক্ষমা ও পদত্যাগই আমাদের একমাত্র দাবি, না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি আসছে।

বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি জশদ জাকির বলেন, রোববার বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে উপউপাচার্য অত্যন্ত আপত্তিকর ও অশালীন মন্তব্য করেছেন। শহীদদের স্মরণে আয়োজিত একটি সেমিনারে দাঁড়িয়ে তিনি তাদের বিপক্ষেই বক্তব্য দেন। আমরা গতকালই তার পদত্যাগের দাবি জানিয়েছিলাম। সেই দাবির অংশ হিসেবেই আজ প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়েছি। যতক্ষণ না তিনি পদত্যাগ করবেন, ততক্ষণ তালা ঝুলে থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, বর্তমানে আমি একটি মিটিংয়ে আছি, তাই বিষয়ে মন্তব্য করা সম্ভব হচ্ছে না।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow