চলছেই ইসরায়েলি হামলা; গাজায় পুরো পরিবারসহ ২৮ জন নিহত

ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় গাজা উপত্যকায় কমপক্ষে ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আল জাজিরাকে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া অস্ত্রবিরতির পর এটিই সবচেয়ে বড় হামলাগুলোর একটি। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব হামলায় আহত হয়েছেন অন্তত ৭৭ জন। চিকিৎসা সূত্র জানায়, বুধবারের এই হামলা গাজা জুড়ে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আল জাজিরার গাজা সিটি প্রতিনিধি হানি মাহমুদ জানান, ইসরায়েলি বাহিনী তিনটি স্থানে হামলা চালায়। এর মধ্যে দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকার একটি স্থান এবং খান ইউনুস সংলগ্ন অঞ্চল লক্ষ্যবস্তু ছিল। এছাড়া গাজা সিটির পূর্বাঞ্চল শুজাইয়ার একটি ব্যস্ত মোড়ে হামলা হয়, যেখানে বহু বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি জড়ো ছিলেন। হামলার সবচেয়ে ভয়াবহ দৃশ্য দেখা যায় জাইতুন এলাকায়, যেখানে একটি ভবনে অন্তত ১০ জন নিহত হন, যার মধ্যে একটি পুরো পরিবারও রয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন বাবা, মা এবং তাদের তিন সন্তান রয়েছে বলে জানান প্রতিবেদক হানি মাহমুদ। তিনি বলেন, অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার পরও ইসরায়েলি হামলা বন্ধ হয়নি। প্রতিদিনই ফিলিস্তিনিরা নতুন আতঙ্ক ও ক্ষয়ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন। অক্টোবরের ১০ তারিখ

চলছেই ইসরায়েলি হামলা; গাজায় পুরো পরিবারসহ ২৮ জন নিহত

ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় গাজা উপত্যকায় কমপক্ষে ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আল জাজিরাকে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া অস্ত্রবিরতির পর এটিই সবচেয়ে বড় হামলাগুলোর একটি। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব হামলায় আহত হয়েছেন অন্তত ৭৭ জন।

চিকিৎসা সূত্র জানায়, বুধবারের এই হামলা গাজা জুড়ে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আল জাজিরার গাজা সিটি প্রতিনিধি হানি মাহমুদ জানান, ইসরায়েলি বাহিনী তিনটি স্থানে হামলা চালায়। এর মধ্যে দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকার একটি স্থান এবং খান ইউনুস সংলগ্ন অঞ্চল লক্ষ্যবস্তু ছিল। এছাড়া গাজা সিটির পূর্বাঞ্চল শুজাইয়ার একটি ব্যস্ত মোড়ে হামলা হয়, যেখানে বহু বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি জড়ো ছিলেন।

হামলার সবচেয়ে ভয়াবহ দৃশ্য দেখা যায় জাইতুন এলাকায়, যেখানে একটি ভবনে অন্তত ১০ জন নিহত হন, যার মধ্যে একটি পুরো পরিবারও রয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন বাবা, মা এবং তাদের তিন সন্তান রয়েছে বলে জানান প্রতিবেদক হানি মাহমুদ।

তিনি বলেন, অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার পরও ইসরায়েলি হামলা বন্ধ হয়নি। প্রতিদিনই ফিলিস্তিনিরা নতুন আতঙ্ক ও ক্ষয়ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন। অক্টোবরের ১০ তারিখে অস্ত্রবিরতি কার্যকর হলেও বাস্তবে গাজায় সহিংসতা চলছেই এবং মানুষ এখনও প্রাণ হারাচ্ছেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow