চাঁদপুরে লঞ্চ থেকে ২০০ কেজি জাটকা জব্দ

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় কোস্টগার্ড ও উপজেলা মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে এমভি তাসমিম-২ লঞ্চ থেকে ২০০ কেজি জাটকা উদ্ধার করা হয়েছে। জাটকা রক্ষায় সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। রোববার (৭ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর এখলাছপুর ও মোহনপুর এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়। উদ্ধার করা জাটকা উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানা ও অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অভিযানে অংশ নেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস, কোস্টগার্ড কনটিনজেন্ট কমান্ডার এম আনোয়ারুল হক, মৎস্য অফিসের ইমাম হোসেন\'সহ মৎস্য বিভাগের অন্যান্য সদস্যরা। মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস বলেন, ইলিশ আমাদের জাতীয় সম্পদ। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জাটকা রক্ষা করা অপরিহার্য। অভিযান চলাকালে ২০০ কেজি জাটকা উদ্ধার করে আমরা সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও অসহায় মানুষের মধ্যে বিতরণ করেছি। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না নিয়ম বিরোধীভাবে জাটকা পরিবহন, বিক্রি বা মজুদকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চলবে। তিনি আরও বলেন, মৎস্য বিভাগের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণ সচেতন হলে জাটকা রক্ষা

চাঁদপুরে লঞ্চ থেকে ২০০ কেজি জাটকা জব্দ

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় কোস্টগার্ড ও উপজেলা মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে এমভি তাসমিম-২ লঞ্চ থেকে ২০০ কেজি জাটকা উদ্ধার করা হয়েছে। জাটকা রক্ষায় সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

রোববার (৭ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর এখলাছপুর ও মোহনপুর এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়।

উদ্ধার করা জাটকা উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানা ও অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অভিযানে অংশ নেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস, কোস্টগার্ড কনটিনজেন্ট কমান্ডার এম আনোয়ারুল হক, মৎস্য অফিসের ইমাম হোসেন'সহ মৎস্য বিভাগের অন্যান্য সদস্যরা।

মৎস্য কর্মকর্তা বিজয় কুমার দাস বলেন, ইলিশ আমাদের জাতীয় সম্পদ। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জাটকা রক্ষা করা অপরিহার্য। অভিযান চলাকালে ২০০ কেজি জাটকা উদ্ধার করে আমরা সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও অসহায় মানুষের মধ্যে বিতরণ করেছি। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না নিয়ম বিরোধীভাবে জাটকা পরিবহন, বিক্রি বা মজুদকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চলবে।

তিনি আরও বলেন, মৎস্য বিভাগের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণ সচেতন হলে জাটকা রক্ষা কার্যক্রম আরও সফল হবে। ইলিশ উৎপাদন বাড়াতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে, তাই সবাইকে আইন মেনে চলার জন্য অনুরোধ করছি। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত জাটকা ধরা, বিক্রি, পরিবহন ও মজুদ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এসময়ে জেলা মৎস্য বিভাগ, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নদীতে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করে থাকে।

শরীফুল ইসলাম/এনএইচআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow