চিংড়ি রপ্তানিতে প্রণোদনা: হিসাবায়নে যুক্ত হবে পরিমিত আচ্ছাদিত বরফ
হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, রপ্তানি পণ্যের জাহাজীকরণের সময় ব্যবহৃত আচ্ছাদিত পরিমিত বরফকেও হিসাবের আওতায় আনা যাবে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। নির্দেশনায় বলা হয়, রপ্তানি প্রণোদনার জন্য বরফের পরিমাণ সরকার নির্ধারিত হারে গণনা করা যাবে। এ ক্ষেত্রে বরফসহ মোট ওজন থেকে মাছ বা চিংড়ির প্রকৃত ওজন বাদ দিয়ে যে ফল পাওয়া যাবে, সেটিকে বরফসহ মোট ওজন দিয়ে ভাগ করে ১০০ দিয়ে গুণ করলে প্রণোদনা গণনার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমিত বরফের হিসাব পাওয়া যাবে। এছাড়া রপ্তানি মূল্য অবশ্যই যে দেশে পণ্য পাঠানো হবে সেই দেশ থেকেই প্রত্যাবাসিত হতে হবে। ভিন্ন দেশ থেকে মূল্য ফেরত এলে রপ্তানি আদেশ প্রদানকারী বা তাদের স্বীকৃত ব্যবসায়িক অংশীদারের মাধ্যমে তা প্রাপ্ত হয়েছে কি-না তা নিশ্চিত করতে হবে। এসব শর্ত পূরণ হলেই জাহাজীকৃত পণ্যের বিপরীতে নগদ সহায়তা কার্যকর হবে। পূর্বের নির্দেশনা অনুযায়ী, নগদ সহায়তা পেতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন
হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, রপ্তানি পণ্যের জাহাজীকরণের সময় ব্যবহৃত আচ্ছাদিত পরিমিত বরফকেও হিসাবের আওতায় আনা যাবে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
নির্দেশনায় বলা হয়, রপ্তানি প্রণোদনার জন্য বরফের পরিমাণ সরকার নির্ধারিত হারে গণনা করা যাবে। এ ক্ষেত্রে বরফসহ মোট ওজন থেকে মাছ বা চিংড়ির প্রকৃত ওজন বাদ দিয়ে যে ফল পাওয়া যাবে, সেটিকে বরফসহ মোট ওজন দিয়ে ভাগ করে ১০০ দিয়ে গুণ করলে প্রণোদনা গণনার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমিত বরফের হিসাব পাওয়া যাবে।
এছাড়া রপ্তানি মূল্য অবশ্যই যে দেশে পণ্য পাঠানো হবে সেই দেশ থেকেই প্রত্যাবাসিত হতে হবে। ভিন্ন দেশ থেকে মূল্য ফেরত এলে রপ্তানি আদেশ প্রদানকারী বা তাদের স্বীকৃত ব্যবসায়িক অংশীদারের মাধ্যমে তা প্রাপ্ত হয়েছে কি-না তা নিশ্চিত করতে হবে। এসব শর্ত পূরণ হলেই জাহাজীকৃত পণ্যের বিপরীতে নগদ সহায়তা কার্যকর হবে।
পূর্বের নির্দেশনা অনুযায়ী, নগদ সহায়তা পেতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বা গভীর সমুদ্রের মাছ আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে হবে। এখন থেকে আবেদনপত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রত্যয়নপত্রও জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি মৎস্য অধিদপ্তর অনুমোদিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত রপ্তানিকারক হতে হবে।
ইএআর/এমএমকে
What's Your Reaction?