ছাত্রদলকে ভোট দিলে ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার ‘অফার’ দিলেন শিক্ষক

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলকে ভোট দিলে পরীক্ষায় ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ওই বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, পরীক্ষাকক্ষে শিক্ষক তারেক বিন আতিক ছাত্রদল সমর্থিত ‌‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের পক্ষে ভোট চান। একই সঙ্গে ভোট দিলে পরীক্ষার খাতায় ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন স্যার আমাদের বলেন, ছাত্রদলের প্যানেলে ভোট দিলে নাম্বার বাড়িয়ে দেবেন। এটা প্রথম না। এর আগেও বিভিন্ন সময় স্যার ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জন্য ভোট চেয়েছেন। এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক তারেক বিন আতিক বলেন, এ ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এ ধরনের কাজ করার তো প্রশ্নই আসে না। প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা হাসান বলেন, এ ধরনের কাজ যদি কেউ কর

ছাত্রদলকে ভোট দিলে ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার ‘অফার’ দিলেন শিক্ষক

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলকে ভোট দিলে পরীক্ষায় ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।

মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ওই বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন।

শিক্ষার্থীরা বলেন, পরীক্ষাকক্ষে শিক্ষক তারেক বিন আতিক ছাত্রদল সমর্থিত ‌‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের পক্ষে ভোট চান। একই সঙ্গে ভোট দিলে পরীক্ষার খাতায় ১০ নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন স্যার আমাদের বলেন, ছাত্রদলের প্যানেলে ভোট দিলে নাম্বার বাড়িয়ে দেবেন। এটা প্রথম না। এর আগেও বিভিন্ন সময় স্যার ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জন্য ভোট চেয়েছেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক তারেক বিন আতিক বলেন, এ ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এ ধরনের কাজ করার তো প্রশ্নই আসে না।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা হাসান বলেন, এ ধরনের কাজ যদি কেউ করে থাকে তা আচরণবিধির লঙ্ঘন। লিখিত অভিযোগ দিলে এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করবো।

টিএইচকিউ/কেএইচকে

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow