ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মাথায় ১৭ সেলাই

ছেলে ও তার স্ত্রীর মারধরের শিকার হয়েছেন বলে আদালতে মামলার অভিযোগ করেছেন জাহানারা বেগম (৬৯) নামে এক ভুক্তভোগী মা। তার মাথা ও কপালে ইটের আঘাতে ১৭টি সেলাইয়ের দাগ রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তিনি নিজেই বাদী হয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবুল মনছুরের আদালতে অভিযোগ করেন। মামলায় আসামি ছেলে মো. ফারুক (৪২) ও পুত্রবধূ সুমাইরা আক্তার সুমি (৩০)। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৭ ডিসেম্বর কর্ণফুলী থানার চরলক্ষ্যা এলাকায় পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে জাহানারা বেগমকে মারধর করে তার ছেলে ও ছেলের স্ত্রী। একপর্যায়ে ছেলে ফারুক ইট দিয়ে মায়ের মাথা ও কপালে আঘাত করে। আশপাশের লোকজন উদ্ধার করে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসকরা মাথা ও কপালে মোট ১৭টি সেলাই দেন। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, ইটের আঘাতেই ক্ষান্ত হয়নি তারা। বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টাও চালানো হয়। প্রতিবেশীরা উপস্থিত না থাকলে হয়তো সেদিন প্রাণে বাঁচতেন না জাহানারা বেগম। পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বুধবার তিনি কর্ণফুলী থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা গ্রহণ করেনি। এরপর তিনি আদালতের শরণাপন্ন হন। বাদী

ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মাথায় ১৭ সেলাই

ছেলে ও তার স্ত্রীর মারধরের শিকার হয়েছেন বলে আদালতে মামলার অভিযোগ করেছেন জাহানারা বেগম (৬৯) নামে এক ভুক্তভোগী মা। তার মাথা ও কপালে ইটের আঘাতে ১৭টি সেলাইয়ের দাগ রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তিনি নিজেই বাদী হয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবুল মনছুরের আদালতে অভিযোগ করেন।

মামলায় আসামি ছেলে মো. ফারুক (৪২) ও পুত্রবধূ সুমাইরা আক্তার সুমি (৩০)।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৭ ডিসেম্বর কর্ণফুলী থানার চরলক্ষ্যা এলাকায় পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে জাহানারা বেগমকে মারধর করে তার ছেলে ও ছেলের স্ত্রী। একপর্যায়ে ছেলে ফারুক ইট দিয়ে মায়ের মাথা ও কপালে আঘাত করে। আশপাশের লোকজন উদ্ধার করে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসকরা মাথা ও কপালে মোট ১৭টি সেলাই দেন।

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, ইটের আঘাতেই ক্ষান্ত হয়নি তারা। বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টাও চালানো হয়। প্রতিবেশীরা উপস্থিত না থাকলে হয়তো সেদিন প্রাণে বাঁচতেন না জাহানারা বেগম। পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বুধবার তিনি কর্ণফুলী থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা গ্রহণ করেনি। এরপর তিনি আদালতের শরণাপন্ন হন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আমিনুল আহসান বলেন, ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধের মামলার আবেদনের পর জাহানারা বেগমের জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। আবেদনটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করতে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow