জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন সবার অবগতির জন্য প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন। আট খণ্ডের এই প্রতিবেদনে কমিশনের সুপারিশ, জুলাই জাতীয় সনদ ছাড়াও ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ার সময় রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর দেওয়া মতামত, তাদের সঙ্গে আলোচনার সারসংক্ষেপ, কমিশনের অন্যান্য নথিপত্র এবং কমিশনের করা জনমত জরিপের ফলাফল রয়েছে। প্রতিবেদনের সব খণ্ড রিফর্ম.গভ.বিডি ওয়েব পেজে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ছাড়াও এর আগে ও পরে গঠিত মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের সব প্রতিবেদনও এই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্বে নেওয়ার পর গত বছরের অক্টোবর এবং পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে গঠিত ছয়টি কমিশনের কার্যক্রমের সমাপ্তিলগ্নে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে সভাপতি এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহ-সভাপতি করে গঠন করা হয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। অপর পাঁচটি কমিশনের প্রধানদের এই কমিশনের সদস্য হিসেবে রাখা হয়। যদিও পরে বিচার বিভ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন সবার অবগতির জন্য প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন।
আট খণ্ডের এই প্রতিবেদনে কমিশনের সুপারিশ, জুলাই জাতীয় সনদ ছাড়াও ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ার সময় রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর দেওয়া মতামত, তাদের সঙ্গে আলোচনার সারসংক্ষেপ, কমিশনের অন্যান্য নথিপত্র এবং কমিশনের করা জনমত জরিপের ফলাফল রয়েছে।
প্রতিবেদনের সব খণ্ড রিফর্ম.গভ.বিডি ওয়েব পেজে দেওয়া হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ছাড়াও এর আগে ও পরে গঠিত মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের সব প্রতিবেদনও এই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্বে নেওয়ার পর গত বছরের অক্টোবর এবং পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে গঠিত ছয়টি কমিশনের কার্যক্রমের সমাপ্তিলগ্নে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে সভাপতি এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহ-সভাপতি করে গঠন করা হয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। অপর পাঁচটি কমিশনের প্রধানদের এই কমিশনের সদস্য হিসেবে রাখা হয়। যদিও পরে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধানদের অপারগতার কারণে দুই কমিশনের দুজন জ্যেষ্ঠ সদস্যকে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি ঐকমত্য কমিশনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর রাজনৈতিক দলগুলো ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে বিভিন্ন ধাপের ধারাবাহিক আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে গত ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা হয় জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। গত ১৭ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়। এরই মধ্যে ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের আলোকে সরকার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান) আদেশ জারি করেছে।
কমিশনের প্রতিবেদন পড়তে ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন।
এমইউ/একিউএফ/এমএস
What's Your Reaction?