স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস এবং ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা দেওয়া হবে। এতে রপ্তানিকারকরা ১০ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা পাবেন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, কৃষিপণ্য (শাকসবজি/ফলমূল) ও প্রক্রিয়াজাত (অ্যাগ্রো প্রসেসিং) কৃষিপণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা সম্পর্কে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস এবং ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পাবেন রপ্তানিকারকরা।
- আরও পড়ুন
- সিঙ্গাপুর থেকে আসবে দুই কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১৩৬৬ কোটি টাকা
- ভারত থেকে আসবে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি চাল, ব্যয় ২৮৩ কোটি
নির্দেশনায় কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে জারি করা এ সংক্রান্ত এক সার্কুলারে ফল ও সবজি থেকে উৎপাদিত সব ধরনের পেস্ট, ফ্রুটবার, টিনজাত সামগ্রী, ডিহাইড্রেটেড সামগ্রী, জুস, ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রদানের নির্দেশনা রয়েছে। এর সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত সহযোগী বা ভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে গৃহীত এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস এবং ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রযোজ্য হবে।
কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদান সংক্রান্ত আগে জারি করা সার্কুলারের অন্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে। চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে কৃষিপণ্য (শাকসবজি/ফলমূল) ও প্রক্রিয়াজাত (অ্যাগ্রো প্রসেসিং) কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ১০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা পেয়ে আসছেন রপ্তানিকারকরা।
ইএআর/কেএসআর/জিকেএস