জ্বালানি তেল আমদানিতে ১০,৯৭৯ কোটির প্রস্তাব অনুমোদন
২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মেয়াদের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিতে ১০ হাজার ৯৭৯ কোটি ১ লাখ ৯ হাজার টাকার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। সোমবার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারের ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ৪৭তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উত্থাপিত এই প্রস্তাবের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক দরপত্র (কোটেশন) পদ্ধতিতে জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। ২০২৬ সালের প্রথম ছয় মাসে জাতীয় জ্বালানি সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত পর্যালোচনা শেষে কমিটি প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পরিকল্পিত এই আমদানির ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহন ব্যবস্থা এবং শিল্প খাতে জ্বালানি সরবরাহ স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হবে। এটি সামগ্রিক জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মেয়াদের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিতে ১০ হাজার ৯৭৯ কোটি ১ লাখ ৯ হাজার টাকার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। সোমবার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারের ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ৪৭তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উত্থাপিত এই প্রস্তাবের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক দরপত্র (কোটেশন) পদ্ধতিতে জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। ২০২৬ সালের প্রথম ছয় মাসে জাতীয় জ্বালানি সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত পর্যালোচনা শেষে কমিটি প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পরিকল্পিত এই আমদানির ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহন ব্যবস্থা এবং শিল্প খাতে জ্বালানি সরবরাহ স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হবে। এটি সামগ্রিক জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
What's Your Reaction?