টাঙ্গাইলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০, দোকান ভাঙচুর

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।আহতদের মধ্যে গুরুতর দুইজন হলেন—স্বপন ফকিরের সমর্থক মধুপুর পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ সরকার এবং পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি মোঃ পারভেজ আহমেদ।বুধবার বিকেলে মধুপুর পৌর এলাকায় এ সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষ চলাকালে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় এবং তিন ঘণ্টার মতো ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল-জামালপুর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এ সময় ১০ থেকে ১৫টি দোকান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরিফ সরকার ও মোঃ পারভেজ আহমেদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, পারভেজ আহমেদের অবস্থা গুরুতর।ঘটনার পর পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে। মধুপুর পৌরসভা এ

টাঙ্গাইলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০, দোকান ভাঙচুর

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

আহতদের মধ্যে গুরুতর দুইজন হলেন—স্বপন ফকিরের সমর্থক মধুপুর পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ সরকার এবং পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি মোঃ পারভেজ আহমেদ।

বুধবার বিকেলে মধুপুর পৌর এলাকায় এ সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষ চলাকালে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় এবং তিন ঘণ্টার মতো ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল-জামালপুর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এ সময় ১০ থেকে ১৫টি দোকান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরিফ সরকার ও মোঃ পারভেজ আহমেদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, পারভেজ আহমেদের অবস্থা গুরুতর।

ঘটনার পর পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে। মধুপুর পৌরসভা এলাকায় এখনও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

স্থানীয় প্রশাসন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow