ডিসি–ইউএনও পাঠিয়ে দাম নিয়ন্ত্রণ কঠিন, প্রয়োজন রাজনৈতিক সরকার
জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) পাঠিয়ে জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন উল্লেখ করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এ সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন রাজনৈতিক সরকার। সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি। এখন ধান কাটার মৌসুম। এই সময়ে চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, এটা কি কোনো সিন্ডিকেটের কারণে, নাকি অন্য কোনো কারণে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, চালটা অনলি সাপ্লাইয়ের ওপর ডিপেন্ড করে না। সাপ্লাই ছাড়াও ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলগুলো, এগুলো তো বেশিরভাগ হোলসেল এবং রিটেলের ওপর ডিপেন্ড করে। অতএব এইটার দায়িত্ব তো আমাদের ভক্ত অধিকারী আছে, লোকাল এডমিনিস্ট্রেশন আছে ওরা দেখবে। আর সবচেয়ে বেশি হলো আমাদের যারা ব্যবসায়ীরা আছে তাদের একটু রেসপন্সিবল হতে হবে। প্রবলেমটা হলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কিন্তু এভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ে না। বাড়ে কিন্তু যথেষ্ট ভ্যালিড কারণে। এখানে দেখা যাচ্ছে অনেক চাল আছে তবুও হঠাৎ এক জায়গায় ওরা মিলেমিশে বন্ধ করে। তিনি বলেন, এগুলোর সলিউশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে হয় ন
জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) পাঠিয়ে জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন উল্লেখ করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এ সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন রাজনৈতিক সরকার।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
এখন ধান কাটার মৌসুম। এই সময়ে চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, এটা কি কোনো সিন্ডিকেটের কারণে, নাকি অন্য কোনো কারণে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, চালটা অনলি সাপ্লাইয়ের ওপর ডিপেন্ড করে না। সাপ্লাই ছাড়াও ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলগুলো, এগুলো তো বেশিরভাগ হোলসেল এবং রিটেলের ওপর ডিপেন্ড করে। অতএব এইটার দায়িত্ব তো আমাদের ভক্ত অধিকারী আছে, লোকাল এডমিনিস্ট্রেশন আছে ওরা দেখবে। আর সবচেয়ে বেশি হলো আমাদের যারা ব্যবসায়ীরা আছে তাদের একটু রেসপন্সিবল হতে হবে। প্রবলেমটা হলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কিন্তু এভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ে না। বাড়ে কিন্তু যথেষ্ট ভ্যালিড কারণে। এখানে দেখা যাচ্ছে অনেক চাল আছে তবুও হঠাৎ এক জায়গায় ওরা মিলেমিশে বন্ধ করে।
তিনি বলেন, এগুলোর সলিউশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে হয় না। এগুলো করতে পারে একটি রাজনৈতিক সরকার। কারণ তাদের এ মোরাল সলিউশন করার সক্ষমতা থাকে। তাদের ভয়েসটা দিতে পারে। তাদের কর্মীরা আছে। তাদের সেটাআপ আছে। কিন্তু এই এডমিনিস্ট্রেশন থেকে ডিসিকে পাঠিয়ে, ইউএনএ-কে পাঠিয়ে এগুলি কন্ট্রোল করা ডিফিকাল্ট।
পুলিশের বডি ক্যামেরা কেনা নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে সালেহউদ্দিন বলেন, বডি ক্যামেরাটা আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ডিসিশন হয়েছে ওদের রেসপেক্টিভ যে এজেন্সি আছে ওদের আমরা বলে দিয়েছি বাজেট যেটা আছে ওটা আপনারা ব্যবহার করেন।
এর আগে আপনি বলেছিলেন শুধু সেনসিটিভ জায়গার জন্য বডি ক্যামেরাটা দেওয়া হবে, সে হিসেবে এখন সংখ্যাটা কত হতে পারে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা আমি ঠিক করবো না, এটা তো আমার বা আমাদের দায়িত্ব না। এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের যে এজেন্সিগুলো আছে তাদের সঙ্গে বসে করবে। ওখানে ইনভল্ভ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ডিরেক্টলি এবং ইসিরও কিন্তু ওই বডি ক্যামেরার ব্যাপারে দায়িত্ব নেই। ইসি বলে দেবে যে এসব জায়গায় তোমরা নেবে এবং ক্যামেরা বা কি কি সুরক্ষা করবে এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। ওদের পুলিশ, বিজিবি আছে, ওদের র্যাব আছে এবং অন্যান্য যে সংস্থাগুলো আছে তারা করবে।
এমএএস/এমএএইচ/এমএস
What's Your Reaction?