ঢাকা থেকে পাচারের শিকার তরুণী খুলনার যৌনপল্লী থেকে উদ্ধার
জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ এক মায়ের করা ফোনকলের ভিত্তিতে খুলনার দাকোপ উপজেলার একটি যৌনপল্লী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ঢাকার মিরপুরের ২১ বছর বয়সী এক তরুণীকে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) ৯৯৯ এর পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এ তথ্য জানান। পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার বলেন, গত ১৫ নভেম্বর দিনগত রাতে পিরোজপুর সদর উপজেলার এক মা ফোন করে জানান, তার মেয়েকে ফুসলিয়ে ঢাকা থেকে মংলায় নিয়ে আটক রাখা হয়েছে, তাকে যৌনপল্লী বা পার্শ্ববর্তী দেশে পাচার করা হতে পারে। ৯৯৯-এর কলটেকার কনস্টেবল সাহেল খান জরুরি কলটি গ্রহণ করেন। তিনি ভুক্তভোগী তরুণীর ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে দাকোপ থানাধীন বানিয়াশান্তা যৌনপল্লী এলাকায় তার অবস্থান নিশ্চিত হন। বিষয়টি দ্রুত তদারকি ও সমন্বয় করছিলেন ৯৯৯-এর ডিসপাচার এসআই ইমদাদুল হক। পরে সংবাদ পেয়ে দাকোপ থানা পুলিশের একটি দল ওই যৌনপল্লীতে অভিযান চালিয়ে তরুণীকে উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, ঢাকার মিরপুরে একটি মেসে থাকতেন ভুক্তভোগী তরুণী। চাকরি খোঁজার চেষ্টা করলেও না পাওয়ায় এবং মেস ভাড়ার বকেয়া বাড়তে থাকায় বিপাকে পড়েন তিনি। এমন সময় এক পরিচিত তরুণীর প্ররোচনায় গত ২৩ অক্টোবর বানিয়াশান্তা যৌনপল্লীতে যান তিনি। ত
জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ এক মায়ের করা ফোনকলের ভিত্তিতে খুলনার দাকোপ উপজেলার একটি যৌনপল্লী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ঢাকার মিরপুরের ২১ বছর বয়সী এক তরুণীকে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) ৯৯৯ এর পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এ তথ্য জানান।
পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার বলেন, গত ১৫ নভেম্বর দিনগত রাতে পিরোজপুর সদর উপজেলার এক মা ফোন করে জানান, তার মেয়েকে ফুসলিয়ে ঢাকা থেকে মংলায় নিয়ে আটক রাখা হয়েছে, তাকে যৌনপল্লী বা পার্শ্ববর্তী দেশে পাচার করা হতে পারে।
৯৯৯-এর কলটেকার কনস্টেবল সাহেল খান জরুরি কলটি গ্রহণ করেন। তিনি ভুক্তভোগী তরুণীর ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে দাকোপ থানাধীন বানিয়াশান্তা যৌনপল্লী এলাকায় তার অবস্থান নিশ্চিত হন। বিষয়টি দ্রুত তদারকি ও সমন্বয় করছিলেন ৯৯৯-এর ডিসপাচার এসআই ইমদাদুল হক। পরে সংবাদ পেয়ে দাকোপ থানা পুলিশের একটি দল ওই যৌনপল্লীতে অভিযান চালিয়ে তরুণীকে উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, ঢাকার মিরপুরে একটি মেসে থাকতেন ভুক্তভোগী তরুণী। চাকরি খোঁজার চেষ্টা করলেও না পাওয়ায় এবং মেস ভাড়ার বকেয়া বাড়তে থাকায় বিপাকে পড়েন তিনি। এমন সময় এক পরিচিত তরুণীর প্ররোচনায় গত ২৩ অক্টোবর বানিয়াশান্তা যৌনপল্লীতে যান তিনি। তাকে জোরপূর্বক যৌনপল্লীতে আটকে রাখা হয়।
পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার আরও জানান, গত রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে ওই তরুণীকে উদ্ধার করে দাকোপ থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। পরে ঘটনাটি ভুক্তভোগীর মাকে জানানো হয়। পরদিন দুপুরে মেয়ের মা-বাবা পিরোজপুর থেকে থানায় পৌঁছালে তরুণীকে তাদের জিম্মায় হস্তান্তর করা হয়।
টিটি/এমএমকে
What's Your Reaction?