ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ৬ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ছয় কিলোমিটারজড়ে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুপুর থেকে থেমে থেমে যানজট সৃষ্টি হয়। সন্ধ্যার দিকে যানজটের তীব্রতা বেড়ে কাঁচপুর থেকে থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। হাইওয়ে পুলিশ, যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা জানায়, মহাসড়কের তারাবো বিশ্বরোড থেকে বরাবো পর্যন্ত খানাখন্দের কারণে ধীর গতিতে চলাচল করতে হচ্ছে। অপরদিকে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেশি থাকায় দুপুর থেকেই থেমে থেমে গাড়ি চলে। যা সন্ধ্যা থেকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে সড়কের কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। যাত্রী সাইফুদ্দিন বলেন, দুপুর থেকেই শুরু হয়েছে যানজট। এখন রাত্র ৭টা। ভোগান্তি নিয়েই চলছে যানবাহন। দুপুরে যানজট ঠেলেই বরপা থেকে কাঁচপুর এসেছি। ফেরার পথেও যানজটে আটকা পড়েছি। লেগুনা চালক বুলবুল মিয়া বলেন, সন্ধ্যা ৬টায় বরপা এলাকায় যানজটে পড়ি। রাত্র ৭টা বাজে এখনো কাঁচপুর পৌঁছাতে পারিনি। শিমরইল ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক জুলহাস উদ্দিন বলেন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের তারাবো বিশ্বরোড থেকে বরাবো বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তায় কিছুটা খানাখন্দ থাকায
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ছয় কিলোমিটারজড়ে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুপুর থেকে থেমে থেমে যানজট সৃষ্টি হয়। সন্ধ্যার দিকে যানজটের তীব্রতা বেড়ে কাঁচপুর থেকে থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
হাইওয়ে পুলিশ, যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা জানায়, মহাসড়কের তারাবো বিশ্বরোড থেকে বরাবো পর্যন্ত খানাখন্দের কারণে ধীর গতিতে চলাচল করতে হচ্ছে। অপরদিকে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেশি থাকায় দুপুর থেকেই থেমে থেমে গাড়ি চলে। যা সন্ধ্যা থেকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে সড়কের কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
যাত্রী সাইফুদ্দিন বলেন, দুপুর থেকেই শুরু হয়েছে যানজট। এখন রাত্র ৭টা। ভোগান্তি নিয়েই চলছে যানবাহন। দুপুরে যানজট ঠেলেই বরপা থেকে কাঁচপুর এসেছি। ফেরার পথেও যানজটে আটকা পড়েছি।
লেগুনা চালক বুলবুল মিয়া বলেন, সন্ধ্যা ৬টায় বরপা এলাকায় যানজটে পড়ি। রাত্র ৭টা বাজে এখনো কাঁচপুর পৌঁছাতে পারিনি।
শিমরইল ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক জুলহাস উদ্দিন বলেন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের তারাবো বিশ্বরোড থেকে বরাবো বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তায় কিছুটা খানাখন্দ থাকায় যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলাচল করতে পারে না। অনেক সময় এখান থেকেই যানজটের সৃষ্টি হয়। যানবাহনের চাপ বাড়লে যানজট কিছুটা বিস্তৃত হয়। তবে মহাসড়ককে স্বাভাবিক রাখতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
নাজমুল হুদা/এএইচ/এএসএম
What's Your Reaction?