ঢাবির বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নত যন্ত্র হস্তান্তর করলো টিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজ্ঞান-সংশ্লিষ্ট অনুষদসমূহ ও বিভাগে গবেষণার জন্য Atomic Force Microscope আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে তুরস্কের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সমন্বয় সংস্থা (টিকা)। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অফিস-সংলগ্ন সভাকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যন্ত্রটি হস্তান্তর করা হয়। ঢাবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সম্প্রতি ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র্যাঙ্কিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য সাফল্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গবেষণার দৃশ্যমান অবস্থান নিশ্চিত করেছে। টিকা প্রদত্ত এই উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে কাজ করবে। উপাচার্য আরও বলেন, এই সহায়তা শুধু আমাদের গবেষণা কার্যক্রমকে এগিয়ে নেবে না বরং প্রয়োজন পূরণের পর আমরা এটি অন্যান্য গবেষণা সুবিধার জন্যও উন্মুক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজ্ঞান-সংশ্লিষ্ট অনুষদসমূহ ও বিভাগে গবেষণার জন্য Atomic Force Microscope আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে তুরস্কের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সমন্বয় সংস্থা (টিকা)।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অফিস-সংলগ্ন সভাকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যন্ত্রটি হস্তান্তর করা হয়।
ঢাবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সম্প্রতি ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র্যাঙ্কিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য সাফল্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের গবেষণার দৃশ্যমান অবস্থান নিশ্চিত করেছে। টিকা প্রদত্ত এই উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে কাজ করবে।
উপাচার্য আরও বলেন, এই সহায়তা শুধু আমাদের গবেষণা কার্যক্রমকে এগিয়ে নেবে না বরং প্রয়োজন পূরণের পর আমরা এটি অন্যান্য গবেষণা সুবিধার জন্যও উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা রেখেছি। বিশ্ববিদ্যালয় নীতিগতভাবে গবেষণা সুবিধা ও দক্ষতা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এসময় টিকার দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সমন্বয়কারী ও পুরো টিমকে ধন্যবাদ জানিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, এই সহযোগিতা ভবিষ্যতে আরও নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।
এফএআর/এমএমকে/জেআইএম
What's Your Reaction?