ঢামেকের জরুরি বিভাগে ৬৩ রোগী, আইসিইউতে ১ জনের মৃত্যু
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভূমিকম্পে আহত রোগীদের ব্যাপক ভিড় দেখা গেছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত হাসপাতালের জরুরি বিভাগে মোট ৬৩ জন আহত রোগীকে সেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন বিভাগে সাতজনকে ভর্তি করা হয়েছে। ড্যাব ঢামেক শাখার সভাপতি ডা. রেজওয়ানুর রহমান সোহেল জাগো নিউজকে বলেন, ভর্তি রোগীদের মধ্যে অর্থোপেডিক বিভাগে তিনজন, নিউরো সার্জারি বিভাগে দুজন ও ক্যাজুয়ালটি ওয়ার্ডে দুজন চিকিৎসাধীন। এছাড়া গুরুতর আহত একজন পুরুষ রোগী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তিনি নরসিংদীর বাসিন্দা। ভূমিকম্পের সময় তার বাড়ির ছাদ ধসে পড়লে তিনি ডিপ্রেসড স্কাল ফ্র্যাকচার ও ইনট্রাক্রানিয়াল হেমারেজে আক্রান্ত হন। পরে দ্রুত ঢামেকে নিয়ে এলে আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়। এছাড়া একজনকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসকরা তাকে ব্রট ডেড (আগেই মৃত্যু হয়েছে) ঘোষণা করেন। জরুরি বিভাগে আগত বাকি রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই সামান্য আঘাত, ঘর্ষণ, নীলাফোলা, কাটাছেঁড়া ধরনের ইনজুরি নিয়ে এসেছেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা জানান, ভবনধস, সিঁড়িতে ধাক্কা খাওয়া, আতঙ্কে দৌড়ে পড়ে যাও
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভূমিকম্পে আহত রোগীদের ব্যাপক ভিড় দেখা গেছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত হাসপাতালের জরুরি বিভাগে মোট ৬৩ জন আহত রোগীকে সেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন বিভাগে সাতজনকে ভর্তি করা হয়েছে।
ড্যাব ঢামেক শাখার সভাপতি ডা. রেজওয়ানুর রহমান সোহেল জাগো নিউজকে বলেন, ভর্তি রোগীদের মধ্যে অর্থোপেডিক বিভাগে তিনজন, নিউরো সার্জারি বিভাগে দুজন ও ক্যাজুয়ালটি ওয়ার্ডে দুজন চিকিৎসাধীন।
এছাড়া গুরুতর আহত একজন পুরুষ রোগী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তিনি নরসিংদীর বাসিন্দা। ভূমিকম্পের সময় তার বাড়ির ছাদ ধসে পড়লে তিনি ডিপ্রেসড স্কাল ফ্র্যাকচার ও ইনট্রাক্রানিয়াল হেমারেজে আক্রান্ত হন। পরে দ্রুত ঢামেকে নিয়ে এলে আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়।
এছাড়া একজনকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসকরা তাকে ব্রট ডেড (আগেই মৃত্যু হয়েছে) ঘোষণা করেন।
জরুরি বিভাগে আগত বাকি রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই সামান্য আঘাত, ঘর্ষণ, নীলাফোলা, কাটাছেঁড়া ধরনের ইনজুরি নিয়ে এসেছেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানান, ভবনধস, সিঁড়িতে ধাক্কা খাওয়া, আতঙ্কে দৌড়ে পড়ে যাওয়া এবং ঘরের আসবাবপত্র ভেঙে পড়ায় এসব আহতের ঘটনা ঘটেছে। ভূমিকম্পের পরপরই এক ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে রোগীর চাপ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত চিকিৎসক ও নার্স মোতায়েন করেছে এবং দুর্ঘটনা–পরবর্তী সম্ভাব্য রোগী বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতি জোরদার করেছে।
এসইউজে/ইএ
What's Your Reaction?