তারেক রহমান কখন আসবেন এটা তার ওপরই ছেড়ে দেওয়া হোক: দুদু
তারেক রহমান দেশে কখন আসবেন এই সিদ্ধান্ত তার ওপরই ছেড়ে দেওয়া হোক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। শনিবার (২৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ভাসানী জনশক্তি পার্টি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, গতকাল সারারাত দেশের মানুষ জেগে ছিল, নামাজ পড়ছিল। কারণ তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, মওলানা ভাসানীর প্রতি খালেদা জিয়া যে শ্রদ্ধা দেখিয়েছিলেন, সে কারণে ৯টি বছর রাজপথে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন। আমরা তখন তার সঙ্গে ছিলাম। ফলে আজ কিন্তু গণতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আরও পড়ুনদেশে ফেরার সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয় তিনি আরও বলেন, জাতীয়তাবাদী নেতৃত্বের এখন নেতা কিন্তু একজনই, সেটা হলো তারেক রহমান। এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারে, তিনি কেন দেশে আসছেন না? আমি বলবো, এটা তার ওপর ছেড়ে দেন। জাতীয়-আন্তর্জাতিকভাবে কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র কাজ করছে, সেটা মাথায় রাখতে হবে। সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। কেএইচ/ইএ/জেআ
তারেক রহমান দেশে কখন আসবেন এই সিদ্ধান্ত তার ওপরই ছেড়ে দেওয়া হোক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
শনিবার (২৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ভাসানী জনশক্তি পার্টি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, গতকাল সারারাত দেশের মানুষ জেগে ছিল, নামাজ পড়ছিল। কারণ তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, মওলানা ভাসানীর প্রতি খালেদা জিয়া যে শ্রদ্ধা দেখিয়েছিলেন, সে কারণে ৯টি বছর রাজপথে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন। আমরা তখন তার সঙ্গে ছিলাম। ফলে আজ কিন্তু গণতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন
দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়
তিনি আরও বলেন, জাতীয়তাবাদী নেতৃত্বের এখন নেতা কিন্তু একজনই, সেটা হলো তারেক রহমান। এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারে, তিনি কেন দেশে আসছেন না? আমি বলবো, এটা তার ওপর ছেড়ে দেন। জাতীয়-আন্তর্জাতিকভাবে কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র কাজ করছে, সেটা মাথায় রাখতে হবে।
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কেএইচ/ইএ/জেআইএম
What's Your Reaction?