বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলীয় সব নেতা ২১ আগস্ট হয়রানিমূলক গ্রেনেড হামলা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে খালাস হওয়ায় রাজধানীর ডেমরায় বিএনপি ও সব অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া এবং বিশেষ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (১ ডিসেম্বর) বাদ মাগরিব ডেমরার সারুলিয়া ডেমরা থানা বিএনপির প্রধান কার্যালয়ে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ডেমরা থানা বিএনপির প্রস্তাবিত সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামানের সঞ্চালনায় এ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডেমরা থানা বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি এসএম সেলিম রেজা।
দোয়া মাহফিলে এসএম সেলিম রেজা বলেন, আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার উচ্চ আদালতের রায়ে বেকসুর খালাসপ্রাপ্ত হয়েছেন। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা আনন্দ-উল্লাসে ফেটে পড়েন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের এমন একটি যুগান্তকারী রায়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। এখন আমরা অপেক্ষায় আছি কখন আমাদের নেতা দেশে আসবে।
ডেমরা থানা বিএনপির প্রস্তাবিত সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান বলেন, আমাদের ঢাকা-৫ আসনের বিএনপি মনোনীত সাবেক প্রার্থী মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক নির্যাতিত জননেতা নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে তারেক রহমানের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা মুখিয়ে আছি। আমাদের প্রাণের নেতা তারেক রহমান কবে দেশে আসছে তা দেখার জন্য ডেমরা থানা বিএনপি তথা দেশবাসী অধীর আগ্রহে আছে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডেমরা থানা বিএনপির প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি এসএম রেজা চৌধুরী সেলিম, সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান, ৬৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নূর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক পারভেজ, ৬৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আ. হাই, সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক, ৬৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি লিটন মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সিনিয়র সহসভাপতি আলমগীর হোসেন, ৬৭নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক দুলাল মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজ মিয়া, ডেমরা থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম, সারুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহিন মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম মানিক,তাঁতি দলের আহ্বায়ক জুলহাস, ছাত্রদলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক রুবেল রানা, যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিব, কৃষক দলের সভাপতি কাজী রাশেদুল হক শ্যামল, ওলামা দলের সভাপতি আলাউদ্দিন প্রদীপসহ স্থানীয় পর্যায়ের নেতারা।