তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার কি না এ প্রশ্ন অবান্তর : অ্যাটর্নি জেনারেল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার কি না, এ প্রশ্ন অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘ভোট করবেন তিনি, এটা বলেছেন। তিনি খুব ভালো করে জানেন, ভোট করতে হলে কী কী করতে হয়। সুতরাং উনি ভোটার হয়েছেন কি হননি, এই প্রশ্ন অবান্তর।’ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে ঝিনাইদহের শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল।  এর আগে শৈলকুপা উপজেলা হাজি কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন তিনি। আসাদুজ্জামান বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) ভোটার না হলে ভোট করবেন না। উনি যেহেতু বলেছেন ভোট করবেন, সে কারণে ধরে নিতে হবে উনি বাংলাদেশের নাগরিক, বাংলাদেশের ভোটার ও বাংলাদেশে ভোট করবেন।’  সীমান্ত হত্যার বিচার নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সীমান্ত হত্যার আইনগত দিক দুই রাষ্ট্র মিলেই দেখছে। সীমান্ত হত্যার অনেকগুলো বিচার আমরা দেখেছি যে, একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে একটা জায়গায় পৌঁছায়। সীমান্ত দিয়ে যেই মুহূর্তে অবৈধভাবে মাদক প্রবেশ করছে, তখনই বাংলাদেশে

তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার কি না এ প্রশ্ন অবান্তর : অ্যাটর্নি জেনারেল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার কি না, এ প্রশ্ন অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘ভোট করবেন তিনি, এটা বলেছেন। তিনি খুব ভালো করে জানেন, ভোট করতে হলে কী কী করতে হয়। সুতরাং উনি ভোটার হয়েছেন কি হননি, এই প্রশ্ন অবান্তর।’

শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে ঝিনাইদহের শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল। 

এর আগে শৈলকুপা উপজেলা হাজি কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন তিনি।

আসাদুজ্জামান বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) ভোটার না হলে ভোট করবেন না। উনি যেহেতু বলেছেন ভোট করবেন, সে কারণে ধরে নিতে হবে উনি বাংলাদেশের নাগরিক, বাংলাদেশের ভোটার ও বাংলাদেশে ভোট করবেন।’ 

সীমান্ত হত্যার বিচার নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সীমান্ত হত্যার আইনগত দিক দুই রাষ্ট্র মিলেই দেখছে। সীমান্ত হত্যার অনেকগুলো বিচার আমরা দেখেছি যে, একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে একটা জায়গায় পৌঁছায়।

সীমান্ত দিয়ে যেই মুহূর্তে অবৈধভাবে মাদক প্রবেশ করছে, তখনই বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মাদকের অনেক মামলা বিচারাধীন। কিছু মামলা আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করছে, তবে সেটা দীর্ঘস্থায়ী নয়। দীর্ঘস্থায়ী হলো— এর বিচার হবে, আইনের আওতায় আনা হবে এবং শাস্তি হবে।

জুলাই গণহত্যাসহ বিগত ১৭ বছরের যেসব হত্যা মামলা রয়েছে, তার বিচার দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ হবে জানিয়ে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, এসব মামলা দ্রুততম নিষ্পত্তির জন্য বিচার বিভাগ সংস্কারের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে সারা দেশে বিভিন্ন আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলে মেইন ট্রায়ালের ওপর যে ফোকাস, সেটা দেওয়ার জন্য ওই আদালতগুলোতে সংশ্লিষ্ট সাবজেক্ট চলে গেলে ট্রায়ালগুলো দ্রুত সময়ে শেষ করা যাবে বলে আমরা বিশ্বাস রাখি। সেই প্রক্রিয়া, সেই পথ ধরেই আমরা এগোচ্ছি।

এ সময় শৈলকুপা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন বাবর ফিরোজ ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow