তীব্র শীত উপেক্ষা করে জনসমুদ্রে পরিণত ৩০০ ফিট এলাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে দলটির উদ্যোগে গণসংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। রাজধানীর ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে, অর্থাৎ ৩০০ ফিট এলাকায় এ উপলক্ষে মঞ্চ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তীব্র শীত উপেক্ষা করে সংবর্ধনাস্থল ইতোমধ্যে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই মঞ্চ এলাকা পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেক নেতাকর্মী খোলা আকাশের নিচে রাত কাটিয়েছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা থেকে এখনো নেতাকর্মীদের আসা অব্যাহত রয়েছে।  প্রায় ১৭ বছর পর হস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটে অবতরণ করেছে। যাত্রাবিরতি শেষে বিমানটি দুপুর পৌনে ১২টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে বলে জানা গেছে। বুধবার সকাল থেকেই মঞ্চের শেষ মুহূর্তের কাজ ও সজ্জা কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্যানার, পতাকা, তোরণ ও আলোকসজ্জায় সজ্জিত মঞ্চ এলাকা পরিদর্শনে নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়ছে। অনেকেই আগের রাত থেকেই সেখানে অবস্থান নিয়েছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মঞ্চ ও আশপাশের এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর টিম টহল দিচ্ছে। সংশ্লিষ্ট

তীব্র শীত উপেক্ষা করে জনসমুদ্রে পরিণত ৩০০ ফিট এলাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে দলটির উদ্যোগে গণসংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। রাজধানীর ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে, অর্থাৎ ৩০০ ফিট এলাকায় এ উপলক্ষে মঞ্চ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তীব্র শীত উপেক্ষা করে সংবর্ধনাস্থল ইতোমধ্যে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই মঞ্চ এলাকা পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেক নেতাকর্মী খোলা আকাশের নিচে রাত কাটিয়েছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা থেকে এখনো নেতাকর্মীদের আসা অব্যাহত রয়েছে। 

প্রায় ১৭ বছর পর হস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটে অবতরণ করেছে। যাত্রাবিরতি শেষে বিমানটি দুপুর পৌনে ১২টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে বলে জানা গেছে।

বুধবার সকাল থেকেই মঞ্চের শেষ মুহূর্তের কাজ ও সজ্জা কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্যানার, পতাকা, তোরণ ও আলোকসজ্জায় সজ্জিত মঞ্চ এলাকা পরিদর্শনে নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়ছে। অনেকেই আগের রাত থেকেই সেখানে অবস্থান নিয়েছেন।

নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মঞ্চ ও আশপাশের এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর টিম টহল দিচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। 

বিশ্বরোড মোড় থেকে পূর্বাচলমুখী সড়কের উত্তর অংশে দক্ষিণমুখী করে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে ৪৮ ফুট বাই ৩৬ ফুট আয়তনের একটি বিশাল মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের আগমনের।

সরেজমিনে আরও দেখা গেছে, ৪৮ বাই ৩৬ ফুটের এই মঞ্চে এলইডি স্ক্রিন স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবির ওপর লেখা রয়েছে- ‘তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’। নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে মঞ্চে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিজস্ব বিশেষ নিরাপত্তা টিমের সদস্যরাও অবস্থান নিয়েছেন।

এদিকে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যেও উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গেছে। পূর্বাচল, কুড়িল ও এয়ারপোর্ট এলাকার বাসিন্দারা সন্তানদের সঙ্গে নিয়েও মঞ্চ এলাকা দেখতে আসছেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow