দিঘিতে ভেসে উঠল মরদেহ
ফেনী শহরের রাজাঝির দিঘি থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৪৫ বছর। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে মডেল থানা সংলগ্ন দিঘির পশ্চিম পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাত পৌনে ৯টার দিকে দিঘির নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত এক ব্যক্তি অজ্ঞাত এ মরদেহ দেখতে পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এক ঘণ্টা পর মরদেহ উদ্ধার করেন। দিঘির নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আবু কাউছার বলেন, আমি দিঘি দেখাশোনার কাজ করি। প্রতিদিনের মতো রাতে দিঘির পশ্চিম পাশে হাঁটার সময় লাইটের আলোয় পানিতে মানুষের মাথার মতো কিছু দেখতে পাই। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। ফেনী ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আবদুল মজিদ বলেন, মরদেহটি পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় ছিল। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফেনী মডেল থানা পরিদর্শক (তদন্ত) সজল কান্তি দাশ কালবেলাকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মরদেহ উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো
ফেনী শহরের রাজাঝির দিঘি থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৪৫ বছর। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে মডেল থানা সংলগ্ন দিঘির পশ্চিম পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাত পৌনে ৯টার দিকে দিঘির নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত এক ব্যক্তি অজ্ঞাত এ মরদেহ দেখতে পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এক ঘণ্টা পর মরদেহ উদ্ধার করেন।
দিঘির নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আবু কাউছার বলেন, আমি দিঘি দেখাশোনার কাজ করি। প্রতিদিনের মতো রাতে দিঘির পশ্চিম পাশে হাঁটার সময় লাইটের আলোয় পানিতে মানুষের মাথার মতো কিছু দেখতে পাই। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
ফেনী ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আবদুল মজিদ বলেন, মরদেহটি পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় ছিল। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ফেনী মডেল থানা পরিদর্শক (তদন্ত) সজল কান্তি দাশ কালবেলাকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মরদেহ উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তার পরিচয় শনাক্তে ও মরদেহটি এখানে কীভাবে এসেছে এবং মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে পুলিশ কাজ করছে।
What's Your Reaction?