দেশে ফেরা নিয়ে যা বললেন সাকিব
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সংসদ সদস্য থাকা সাকিব আল হাসান দেড় বছর ধরে দেশের বাইরে আছেন। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে জাতীয় দলের হয়ে তার খেলা এখন অনিশ্চিত। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের ঘটনার পর থেকে সাকিব আর দেশে ফেরেননি। তখন তিনি সংসদ সদস্যের দায়িত্বে ছিলেন। ভারতের সফর শেষে আর বাংলাদেশ দলের হয়ে মাঠে নামেননি। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন দেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলেই সময় কাটাচ্ছেন। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক তারকা ক্রিকেটার হাশিম আমলার সঞ্চালিত একটি পডকাস্টে অংশ নেন সাকিব। সেখানে দেশে ফেরার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “অবশ্যই ফিরতে চাই। আমি বাংলাদেশের ছেলে। আমি বাংলাদেশেই ফিরে যাব।” বাংলাদেশে স্বাভাবিক জীবন নিয়ে সাকিব বলেছেন, ‘আসলে আমি স্বাভাবিক জীবন চাইনি কখনও। আমি সেখানে স্বাভাবিক জীবনেই ছিলাম। অনেক বেশি বন্ধু কোনোকালেই আমার ছিল না। আমি বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করেছি। আমি যখন অনূর্ধ্ব-১৫ ক্রিকেট খেলি, আমার কোচ বলেছিলেন তুমি একদম জাতীয় দলে খেলবে। তখন কিন্তু বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যেতে বাইরে গিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে পারবে না। সাকিব আরও বলেন, এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। ফলে আমি সেভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি। ফলে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সংসদ সদস্য থাকা সাকিব আল হাসান দেড় বছর ধরে দেশের বাইরে আছেন। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে জাতীয় দলের হয়ে তার খেলা এখন অনিশ্চিত।
২০২৪ সালের জুলাইয়ের ঘটনার পর থেকে সাকিব আর দেশে ফেরেননি। তখন তিনি সংসদ সদস্যের দায়িত্বে ছিলেন। ভারতের সফর শেষে আর বাংলাদেশ দলের হয়ে মাঠে নামেননি। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন দেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলেই সময় কাটাচ্ছেন।
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক তারকা ক্রিকেটার হাশিম আমলার সঞ্চালিত একটি পডকাস্টে অংশ নেন সাকিব। সেখানে দেশে ফেরার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “অবশ্যই ফিরতে চাই। আমি বাংলাদেশের ছেলে। আমি বাংলাদেশেই ফিরে যাব।”
বাংলাদেশে স্বাভাবিক জীবন নিয়ে সাকিব বলেছেন, ‘আসলে আমি স্বাভাবিক জীবন চাইনি কখনও। আমি সেখানে স্বাভাবিক জীবনেই ছিলাম। অনেক বেশি বন্ধু কোনোকালেই আমার ছিল না। আমি বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করেছি। আমি যখন অনূর্ধ্ব-১৫ ক্রিকেট খেলি, আমার কোচ বলেছিলেন তুমি একদম জাতীয় দলে খেলবে। তখন কিন্তু বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যেতে বাইরে গিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে পারবে না।
সাকিব আরও বলেন, এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। ফলে আমি সেভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি। ফলে আমার লাইফ সেখানে (বাংলাদেশে) নরমালই ছিল। বিশেষ করে যখন আমার বাড়িতে (মাগুরায়) যেতাম, একদম স্বাভাবিক জীবন ছিল। সেখানে বাইরে যেতাম, তারা আমাকে বলত, এই ফয়সাল এখানে এসো। এ কারণেই মাগুরাকে অনেক পছন্দ করতাম।
বর্তমান জীবন নিয়ে সাকিব বলেছেন, নিউইয়র্কে আমার সময়টা ভালোই কাটছে। আমি যদি অনেকের সাথে থাকতে চাই অনেক বাংলাদেশির সাথে, চাইলে পারি, একা থাকতে চাইলে সেটাও পারি। এটাই বড় ব্যাপার।
What's Your Reaction?