ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ‘মাইনরিটি ঐক্যজোট’র আত্মপ্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির (বিএমজেপি) নেতৃত্বে ‘মাইনরিটি ঐক্য জোট’ নামে নতুন একটি রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে।  সোমবার (২২ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ৪৪টি সংগঠনের সমন্বয়ে এই জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে।  অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মণ্ডলকে আহ্বায়ক এবং বাংলাদেশ হিন্দু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ বর্মনকে সদস্য সচিব করে ঐক্য জোটের ১৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার, নিরাপত্তা ও অস্তিত্ব রক্ষায় কাজ করবে এই জোট।  আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বলা হয়, স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিটি সরকারের আমলেই ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-মামলা, নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সম্পদ দখল করা হয়েছে। হত্যারও শিকার হয়েছেন অনেকে। কিন্তু কোনো ঘটনারই বিচার হয়নি। প্রতিবারই রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের স্বার্থে সংখ্যালঘুদের ভোট নিলেও তাদের কল্যাণে তেমন কিছুই করেনি। তাই নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও দাবি-দা

ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ‘মাইনরিটি ঐক্যজোট’র আত্মপ্রকাশ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির (বিএমজেপি) নেতৃত্বে ‘মাইনরিটি ঐক্য জোট’ নামে নতুন একটি রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে।  সোমবার (২২ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ৪৪টি সংগঠনের সমন্বয়ে এই জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে।  অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মণ্ডলকে আহ্বায়ক এবং বাংলাদেশ হিন্দু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ বর্মনকে সদস্য সচিব করে ঐক্য জোটের ১৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার, নিরাপত্তা ও অস্তিত্ব রক্ষায় কাজ করবে এই জোট।  আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বলা হয়, স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিটি সরকারের আমলেই ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-মামলা, নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সম্পদ দখল করা হয়েছে। হত্যারও শিকার হয়েছেন অনেকে। কিন্তু কোনো ঘটনারই বিচার হয়নি। প্রতিবারই রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের স্বার্থে সংখ্যালঘুদের ভোট নিলেও তাদের কল্যাণে তেমন কিছুই করেনি। তাই নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও দাবি-দাওয়া আদায়ে জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের তিনশ সংসদীয় আসনের মধ্যে ৪৭টির মতো আসন রয়েছে, যেখানে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজার পর্যন্ত ভোট রয়েছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে জোট থেকে এসব আসনে তারা প্রার্থী দিতে চায়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow