নতুন বাংলাদেশে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের স্বাদ নিতে চাই : রাশেদ প্রধান 

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা মানচিত্র পেয়েছি, পতাকা পেয়েছি, স্বাধীনতা পেয়েছি- কিন্তু সার্বভৌমত্ব পাইনি। মুজিব থেকে হাসিনা, কোনো সরকারই আমাদের ভারতের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেয়নি।  তিনি আরও বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বাদ নিতে চাই। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বন্দুক যুদ্ধ হয়েছিল, ভারতের বিরুদ্ধে বুদ্ধির যুদ্ধ করতে হবে। পাকিস্তানের মতো এবার ভারতের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে হবে।  মহান বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।  রাশেদ প্রধান বলেন, সীমান্তের ওপার থেকে গুলি আসলে পাল্টা গুলি ছুঁড়তে হবে। ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। ভূমি দখল ও অবৈধ পুশ ইন রুখে দিতে হবে। হাসিনাকে ফেরত আনতে দেশি ও বিদেশি চাপ প্রয়োগ করতে হবে। ভারতীয় অশ্লীল সংস্কৃতি, বিনোদন ও চিকিৎসা ত্যাগ করতে হবে। ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আগ্রাসনকে কবর দিতে হ

নতুন বাংলাদেশে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের স্বাদ নিতে চাই : রাশেদ প্রধান 

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা মানচিত্র পেয়েছি, পতাকা পেয়েছি, স্বাধীনতা পেয়েছি- কিন্তু সার্বভৌমত্ব পাইনি। মুজিব থেকে হাসিনা, কোনো সরকারই আমাদের ভারতের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেয়নি। 

তিনি আরও বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বাদ নিতে চাই। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বন্দুক যুদ্ধ হয়েছিল, ভারতের বিরুদ্ধে বুদ্ধির যুদ্ধ করতে হবে। পাকিস্তানের মতো এবার ভারতের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে হবে। 

মহান বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। 

রাশেদ প্রধান বলেন, সীমান্তের ওপার থেকে গুলি আসলে পাল্টা গুলি ছুঁড়তে হবে। ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। ভূমি দখল ও অবৈধ পুশ ইন রুখে দিতে হবে। হাসিনাকে ফেরত আনতে দেশি ও বিদেশি চাপ প্রয়োগ করতে হবে। ভারতীয় অশ্লীল সংস্কৃতি, বিনোদন ও চিকিৎসা ত্যাগ করতে হবে। ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আগ্রাসনকে কবর দিতে হবে। 

এ সময় জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, ভিপি মু. মুজিবুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিদুর রহমান বাবলা, প্রকাশনা সম্পাদক এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সাংঠনিক সম্পাদক ওলিউল আনোয়ার, ঢাকা জেলার সভাপতি শামীম আহমেদ, শ্রমিক জাগপার সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow