নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘স্থলবন্দরের মতো নদী বন্দরগুলোকে পর্যায়ক্রমে ব্যক্তি মালিকানায় দেওয়া হবে। এছাড়াও অলাভজনক হওয়ায় চারটি স্থলবন্দর বন্ধ করেছে সরকার। পর্যায়ক্রমে আরও চারটি বন্ধ করা হবে।’
শনিবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টায় হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শন ও বন্দরের অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘সব বন্দর সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকলে উন্নয়ন করা সম্ভব হবে না। তাই কিছু বন্দর ব্যক্তি মালিকানায় দেওয়া আছে। এছাড়াও দেশের বেশকিছু স্থলবন্দরের উন্নয়নমূলক কাজ চলমান রয়েছে। ব্যবসায়ীদের থেকে উঠে আসা হিলি স্থলবন্দরের অব্যবস্থাপনা বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া নির্দেশ চেয়ারম্যানকে দেওয়া হবে।’
এসময় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মানজারুল মান্নান, রাজস্ব বোর্ডের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুণ কুমার বিশ্বাস, হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার এ এস এম আকরাম সম্রাট, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ২০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফুল দৌলাসহ হিলি শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা ও পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মো. মাহাবুর রহমান/আরএইচ/জেআইএম