নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ভাষা-সংস্কৃতি বিনিময়ে বিশেষ আয়োজন
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এনইউবি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হলো চীনা ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘চায়না আওয়ার’। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) চায়না মিডিয়া গ্রুপ এবং আরটিভি যৌথভাবে এই আয়োজন করে। চীনা ভাষা শেখার প্রসার এবং সংস্কৃতি বিনিময় বাড়ানোর লক্ষ্যেই তাদের দীর্ঘদিনের উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে নর্দান ইউনিভার্সিটির ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তাদের উপস্থিতি পুরো অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে এবং এক ধরনের আন্তঃসাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করে। শিক্ষার্থীরা চীনা ভাষার উচ্চারণ, সাধারণ ব্যবহার, এবং কিছু সাংস্কৃতিক দিক কাছ থেকে জানার সুযোগ পান। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, এ ধরনের আয়োজন শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক ভাষা শেখার সুযোগ বাড়াবে এবং তাদের সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি আরও বিস্তৃত করবে। তিনি জানান, যেকোনো আন্তর্জাতিক ভাষা শেখা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে বিশেষ সুবিধা তৈরি করে। স্বাগত বক্তব্য দেন মানবিক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডীন মো. মোজাম্মেল হক। তিনি
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এনইউবি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হলো চীনা ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ‘চায়না আওয়ার’। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) চায়না মিডিয়া গ্রুপ এবং আরটিভি যৌথভাবে এই আয়োজন করে। চীনা ভাষা শেখার প্রসার এবং সংস্কৃতি বিনিময় বাড়ানোর লক্ষ্যেই তাদের দীর্ঘদিনের উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে নর্দান ইউনিভার্সিটির ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তাদের উপস্থিতি পুরো অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে এবং এক ধরনের আন্তঃসাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করে। শিক্ষার্থীরা চীনা ভাষার উচ্চারণ, সাধারণ ব্যবহার, এবং কিছু সাংস্কৃতিক দিক কাছ থেকে জানার সুযোগ পান।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, এ ধরনের আয়োজন শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক ভাষা শেখার সুযোগ বাড়াবে এবং তাদের সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি আরও বিস্তৃত করবে। তিনি জানান, যেকোনো আন্তর্জাতিক ভাষা শেখা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে বিশেষ সুবিধা তৈরি করে।
স্বাগত বক্তব্য দেন মানবিক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডীন মো. মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের বহুসাংস্কৃতিক দক্ষতা অর্জনের জন্য এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এতে শিক্ষার্থীরা ভিন্ন দেশের মানুষের ভাষা, আচরণ ও চিন্তাভাবনা সম্পর্কে জানার সুযোগ পান।
আয়োজকরা জানান, ভবিষ্যতে নর্দান ইউনিভার্সিটি এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করবে, যাতে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানতে পারে। তাদের আশা, এসব উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের বিশ্ববোধ (global understanding-বিশ্বকে বোঝার ক্ষমতা) বাড়াবে এবং বহুমাত্রিক শিক্ষায় উৎসাহ দেবে।
What's Your Reaction?