নামের বানানের ভুল থাকলেও বাতিল হবে না মনোনয়নপত্র: ইসি
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোটার তালিকার নামের সঙ্গে কোনো শিক্ষা সনদ কিংবা অন্য কোনো সনদের সঙ্গে নামের বানানের মিল না থাকলেও মনোনয়নপত্র বাতিল করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি) সম্প্রতি ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত পরিপত্র থেকে এ বিষয় জানা যায়। এতে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হলে দেশের যে কোন একটি এলাকার ভোটার তালিকায় নাম থাকতে হবে। ফলে মনোনয়নপত্রে প্রার্থীর ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বর, ভোটার নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরও লিপিবদ্ধ করতে হবে। ভোটার তালিকায় অনেক প্রার্থীর নামের বানান অথবা পিতার নাম, মাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম, ঠিকানা বা এ সংক্রান্ত তথ্য সঠিকভাবে নাও থাকতে পারে। ভোটার তালিকায় এ ধরনের ভুল অনেকের দৃষ্টিগোচর হওয়া সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা সম্ভব হয়নি। শুদ্ধভাবে প্রার্থীর নামসহ অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে গিয়ে ভোটার তালিকায় উল্লিখিত নাম বা অন্যান্য তথ্যের সাথে হবহু নাও মিলতে পারে। এ ধরনের অমিলের কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। এতে আরও বলা হয় মনোনয়নপত্রে ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বর, ভোটার নম্বর, জাতীয়
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোটার তালিকার নামের সঙ্গে কোনো শিক্ষা সনদ কিংবা অন্য কোনো সনদের সঙ্গে নামের বানানের মিল না থাকলেও মনোনয়নপত্র বাতিল করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)
সম্প্রতি ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত পরিপত্র থেকে এ বিষয় জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হলে দেশের যে কোন একটি এলাকার ভোটার তালিকায় নাম থাকতে হবে। ফলে মনোনয়নপত্রে প্রার্থীর ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বর, ভোটার নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরও লিপিবদ্ধ করতে হবে। ভোটার তালিকায় অনেক প্রার্থীর নামের বানান অথবা পিতার নাম, মাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম, ঠিকানা বা এ সংক্রান্ত তথ্য সঠিকভাবে নাও থাকতে পারে। ভোটার তালিকায় এ ধরনের ভুল অনেকের দৃষ্টিগোচর হওয়া সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা সম্ভব হয়নি। শুদ্ধভাবে প্রার্থীর নামসহ অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে গিয়ে ভোটার তালিকায় উল্লিখিত নাম বা অন্যান্য তথ্যের সাথে হবহু নাও মিলতে পারে। এ ধরনের অমিলের কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না।
এতে আরও বলা হয় মনোনয়নপত্রে ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বর, ভোটার নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও ভোটার এলাকার নাম লিপিবদ্ধকরণে কোন ভুল করলেও মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। অনুরূপভাবে প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর ক্ষেত্রেও উক্তরূপ ভিন্নতা ও শুদ্ধিকরণ গ্রহণযোগ্য হবে। উল্লিখিত ক্ষেত্রে প্রার্থী বা প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীর নামের বানান ও তথ্যাদি যাচাইয়ের জন্য প্রার্থী বা প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীর এসএসসি পাশের সার্টিফিকেট বা অন্য কোন সার্টিফিকেট অথবা স্বীকৃত কোন পরিচয়পত্র দেখে নিশ্চিত হতে হবে।
এ পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, ছোটখাট ত্রুটির জন্য কোন মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। যদি বাছাইয়ের সময় এমন কোন ত্রুটি বিচ্যুতি নজরে আসে, যা তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন সম্ভব তাহলে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীর দ্বারা তা সংশোধন করিয়ে নিতে হবে। তবে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, হলফনামায় উল্লিখিত কোন তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করা যাবে না। কোন প্রার্থীর একটি মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার কারণে ঐ প্রার্থীর অন্য কোন বৈধ মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে না।
ইসির ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৯ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ও প্রতীক বরাদ্দ হবে ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনি প্রচার চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১২ ফেব্রুয়ারি।
What's Your Reaction?