নারী বিশ্বকাপ কাবাডির শিরোপা ধরে রাখলো ভারত
ঢাকায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। সোমবার শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে ভারত ৩৫-২৮ পয়েন্টে হারিয়েছে চাইনিজ তাইপেকে। ২০১২ সালে প্রথম বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারতীয়রা। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচ জিতে সাফল্য ধরে রাখল বিশ্ব কাবাডির পরাশক্তিরা। নারী কাবাডি বিশ্বকাপে শতভাগ জয়ের রেকর্ডও ধরে রাখল তারা। দুই আসরে ১২ ম্যাচ খেলে সবগুলোই জিতেছে ভারত। সাঞ্জু দেবী তিন পয়েন্ট তুলে আনলে লিড পায় ভারত। ইয়েন চিয়াও-ওয়েন এক রেইডে দুই পয়েন্ট তুলে আনলে জমে ওঠে লড়াই—ম্যাচের স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৭-৭। পরে রেইড দিতে যাওয়া পূজাকে সুপার ট্যাকল করে ৯-৭ পয়েন্টের লিড নিয়েছিল চাইনিজ তাইপে। ভারত প্রথমার্ধে ২০-১৬ পয়েন্টে এগিয়েছিল। বিরতির পর বোনাস পয়েন্ট নিয়ে চাইনিজ তাইপে ব্যবধান কমায়। পুষ্পা রেইডে তিন পয়েন্ট তুলে ভারতের লিড বড় করেন। সময়ের সঙ্গে চাইনিজ তাইপে ম্যাচ থেকে পিছিয়ে যেতে থাকে। একপর্যায়ে রেইড ও ট্যাকল থেকে পয়েন্ট তুলে ব্যবধান ২৫-২২ করে দেশটি। বাকি সময় সাঞ্জু-পুষ্পাদের হিসেবি খেলায় ম্যাচ ভারতের দিকে ঝুঁকে যায়। খেলা শেষ হওয়ার চার মিনিট আগে চাইনিজ তাইপে সুপার
ঢাকায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। সোমবার শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে ভারত ৩৫-২৮ পয়েন্টে হারিয়েছে চাইনিজ তাইপেকে। ২০১২ সালে প্রথম বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারতীয়রা।
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচ জিতে সাফল্য ধরে রাখল বিশ্ব কাবাডির পরাশক্তিরা। নারী কাবাডি বিশ্বকাপে শতভাগ জয়ের রেকর্ডও ধরে রাখল তারা। দুই আসরে ১২ ম্যাচ খেলে সবগুলোই জিতেছে ভারত।
সাঞ্জু দেবী তিন পয়েন্ট তুলে আনলে লিড পায় ভারত। ইয়েন চিয়াও-ওয়েন এক রেইডে দুই পয়েন্ট তুলে আনলে জমে ওঠে লড়াই—ম্যাচের স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৭-৭। পরে রেইড দিতে যাওয়া পূজাকে সুপার ট্যাকল করে ৯-৭ পয়েন্টের লিড নিয়েছিল চাইনিজ তাইপে।
ভারত প্রথমার্ধে ২০-১৬ পয়েন্টে এগিয়েছিল। বিরতির পর বোনাস পয়েন্ট নিয়ে চাইনিজ তাইপে ব্যবধান কমায়। পুষ্পা রেইডে তিন পয়েন্ট তুলে ভারতের লিড বড় করেন। সময়ের সঙ্গে চাইনিজ তাইপে ম্যাচ থেকে পিছিয়ে যেতে থাকে। একপর্যায়ে রেইড ও ট্যাকল থেকে পয়েন্ট তুলে ব্যবধান ২৫-২২ করে দেশটি।
বাকি সময় সাঞ্জু-পুষ্পাদের হিসেবি খেলায় ম্যাচ ভারতের দিকে ঝুঁকে যায়। খেলা শেষ হওয়ার চার মিনিট আগে চাইনিজ তাইপে সুপার ট্যাকল করে ফেরার চেষ্টা করে, স্কোরলাইন ছিল ৩০-২৬। শেষদিকে চাইনিজ তাইপেকে অলআউট করে ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নেয় ভারত, স্কোরলাইন তখন ৩৫-২৮। ওটাই ছিল ম্যাচের চূড়ান্ত স্কোরলাইন।
টুর্নামেন্টসেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ভারতের সাঞ্জু দেবী। চ্যাম্পিয়ন হয়ে ভারত জিতেছে স্বর্ণপদক। রৌপ্য চাইনিজ তাইপের। বাংলাদেশ তৃতীয় হয়ে জিতেছে ব্রোঞ্জ, চতুর্থ হয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছে ইরান। টুর্নামেন্টের সেরা ডিফেন্ডার হয়েছেন বাংলাদেশের স্মৃতি আক্তার, সেরা রেইডার হয়েছেন চাইনিজ তাইপের মিম লিন।
আরআই/আইএইচএস/
What's Your Reaction?