অ্যাম্পাওয়ারিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (ইডিপি) উদ্যোগে জাঁকজমকপূর্ণ পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি নিউইয়র্কের ব্রুকলিন, কোম্পানীগঞ্জ সমিতি ভবনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঐতিহ্যবাহী এ পিঠা উৎসবে অংশ নেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তারা বলেন, বাঙালির লোকজ সংস্কৃতির অন্যতম অনুষঙ্গ পিঠা-পুলি। শীতের সকালে খেজুর গুড়ের ভাপা পিঠা, নারিকেলের পাটিসাপটা, কিংবা দুধ-চিতই পিঠার গন্ধ যেন আমাদের ঐতিহ্যের নিবিড় ছোঁয়া এনে দেয়। পিঠা কেবল একটি মিষ্টান্ন নয় এটি বাঙালির পারিবারিক উষ্ণতা এবং শীতকালীন উৎসবের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
উৎসবে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন ফরিদা শিরিন খাঁন, নাসরিন ফৌজিয়া, ফেরদৌস মজুমদার, মাহফিল আরা এবং পায়েল মুৎসুদ্দি। পরিচালনায় ছিলেন আব্দুল্লাহ যুবায়ের।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মাজেদা উদ্দিন, প্রফেসর সৈয়দ আজাদ (সভাপতি- বাসা), মোশাররফ হোসেন সবুজ (সেক্রেটারি, কোম্পানীগঞ্জ সমিতি) এবং জাহাঙ্গীর সারোয়ার্দী (এক্সিকিউটিভ মেম্বার, বাংলাদেশ সোসাইটি)।
উৎসবের মূল পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন অ্যাম্পাওয়ারিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের ফাউন্ডার ও সেক্রেটারি আম্বিয়া অন্তরা। তার নেতৃত্ব এ আয়োজন সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে।
এ বিষয়ে আম্বিয়া অন্তরা বলেন, পিঠা উৎসব প্রবাসে বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার এক অনন্য প্রচেষ্টা। বাংলার ঘরে ঘরে পিঠা-পার্বণের এ আনন্দ যুগ যুগ ধরে বয়ে যাক।
এমআরএম/জেআইএম