নিজ বিদ্যালয়ে অতিথি হয়ে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৬১ বছর পর নিজের শৈশব কাটানো বিদ্যালয়ে অতিথি হয়ে গেলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় উপজেলা মহিলাবিষয়ক প্রশিক্ষক রায়হানুল ইসলামের সঞ্চালনায় মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল কুদ্দুছের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ছাত্র শিক্ষক বন্ধু ও স্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক নায়িরুজ্জামান পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) তনিমা জামান তন্নীসহ ঐ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী ও সাবেক শিক্ষক ক্ষিতিশ চন্দ্র রায়। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষকের স্মৃতিচারণ করে বলেন, অন্য স্যারদের তুলনায় ৩ জন স্যার আমার জীবনে ভিত্তি হিসেবে ভালো শিক্ষা দিয়েছেন। বর্তমান একজন শিক্ষকের বেতনের তুলনায় সেই সময়ের একজন শিক্ষকের বেতন ছিল খুবই কম। যার পরিমাণ ছিল ৩২ টাকা তারপরেও আন্তরিকভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, তারই ফলশ্রুতিতে আমি আজ আপনাদের মাঝে। ওই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে তিনি বলেন, আমার সামনে আজ অধিকাংশ ম
৬১ বছর পর নিজের শৈশব কাটানো বিদ্যালয়ে অতিথি হয়ে গেলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় উপজেলা মহিলাবিষয়ক প্রশিক্ষক রায়হানুল ইসলামের সঞ্চালনায় মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুল কুদ্দুছের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ছাত্র শিক্ষক বন্ধু ও স্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
এ সময় বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক নায়িরুজ্জামান পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) তনিমা জামান তন্নীসহ ঐ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী ও সাবেক শিক্ষক ক্ষিতিশ চন্দ্র রায়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষকের স্মৃতিচারণ করে বলেন, অন্য স্যারদের তুলনায় ৩ জন স্যার আমার জীবনে ভিত্তি হিসেবে ভালো শিক্ষা দিয়েছেন। বর্তমান একজন শিক্ষকের বেতনের তুলনায় সেই সময়ের একজন শিক্ষকের বেতন ছিল খুবই কম। যার পরিমাণ ছিল ৩২ টাকা তারপরেও আন্তরিকভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, তারই ফলশ্রুতিতে আমি আজ আপনাদের মাঝে।
ওই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে তিনি বলেন, আমার সামনে আজ অধিকাংশ মেয়ে ছাত্রী। কিন্তু ৬০ বছর আগে মেয়ে ছাত্রীর পরিমাণ ছিল খুবই কম। শতকরা ৮ থেকে ১০ জন মেয়ে ছাত্রী ছিল, তারা কমনরুমে বসে থাকত। যখন শিক্ষক ক্লাসে আসতেন, তখন তারা কমনরুম থেকে বের হয়ে ক্লাসে আসত। আবার যখন ক্লাস শেষ হতো তখন আবার শিক্ষকদের সঙ্গে কমন রুমে চলে যেত।
ইংরেজি শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ভালো করে ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হতে হবে। বহির্বিশ্বে চাকরি করে ভালো বেতন পেতে হলে অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হতে হবে।
What's Your Reaction?