নির্ধারিত সময়ের আগে অফিসে প্রবেশ, নারী কর্মীকে চাকরিচ্যুত করল কোম্পানি
সাধারণত অফিসে দেরি করে পৌঁছালে চাকরি হারানোর ঘটনা শোনা যায়। তবে স্পেনে ঘটেছে এর উল্টো। সেখানে নির্ধারিত সময়ের আগেই নিয়মিত অফিসে পৌঁছানোয় এক নারী কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে একটি ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ। প্রতিবেদনে বলা হয়, স্পেনের আলিকান্তে শহরের ওই ডেলিভারি কোম্পানিতে কর্মরত নারী প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪৫ থেকে ৭টার মধ্যে অফিসে চলে আসতেন। যদিও চুক্তি অনুযায়ী তার কর্মঘণ্টা শুরু হওয়ার কথা ছিল সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে। সহকর্মীরা পৌঁছানোর আগেই তিনি নিজে থেকে কাজও শুরু করে দিতেন। এ কারণে ২০২৩ সালে প্রথমবার তাকে সতর্ক করে কোম্পানি। এরপরও আগেভাগে অফিসে আসা বন্ধ না করায় প্রতিষ্ঠানটি বারবার লিখিত ও মৌখিকভাবে সতর্ক করে তাতে। কিন্তু তাতেও আচরণে পরিবর্তন না আসায় চলতি বছর তার বস বিষয়টিকে‘কর্মসংস্থান নীতির প্রতি গুরুতর অবাধ্যতা’ হিসেবে উল্লেখ করে তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেন। চাকরিচ্যুত হওয়ার পর ভুক্তভোগী নারী আদালতে মামলা করলে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা বিভাগ জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগে তার জন্য কোনো কাজ প্রস্তুত থাকত না। তাদের দাবি, সতর্ক করার পরও নির্দেশনা
সাধারণত অফিসে দেরি করে পৌঁছালে চাকরি হারানোর ঘটনা শোনা যায়। তবে স্পেনে ঘটেছে এর উল্টো। সেখানে নির্ধারিত সময়ের আগেই নিয়মিত অফিসে পৌঁছানোয় এক নারী কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে একটি ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্পেনের আলিকান্তে শহরের ওই ডেলিভারি কোম্পানিতে কর্মরত নারী প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪৫ থেকে ৭টার মধ্যে অফিসে চলে আসতেন। যদিও চুক্তি অনুযায়ী তার কর্মঘণ্টা শুরু হওয়ার কথা ছিল সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে। সহকর্মীরা পৌঁছানোর আগেই তিনি নিজে থেকে কাজও শুরু করে দিতেন।
এ কারণে ২০২৩ সালে প্রথমবার তাকে সতর্ক করে কোম্পানি। এরপরও আগেভাগে অফিসে আসা বন্ধ না করায় প্রতিষ্ঠানটি বারবার লিখিত ও মৌখিকভাবে সতর্ক করে তাতে। কিন্তু তাতেও আচরণে পরিবর্তন না আসায় চলতি বছর তার বস বিষয়টিকে‘কর্মসংস্থান নীতির প্রতি গুরুতর অবাধ্যতা’ হিসেবে উল্লেখ করে তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেন।
চাকরিচ্যুত হওয়ার পর ভুক্তভোগী নারী আদালতে মামলা করলে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা বিভাগ জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগে তার জন্য কোনো কাজ প্রস্তুত থাকত না। তাদের দাবি, সতর্ক করার পরও নির্দেশনা মানতে অনীহা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তার পেশাগত সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সবকিছু বিবেচনায় আদালত কোম্পানির পক্ষেই রায় দেয়।
What's Your Reaction?