নির্বাচনি বিচারিক কমিটিকে অস্ত্রসহ নিরাপত্তা দিতে ইসির নির্দেশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অনিয়ম অনুসন্ধান এবং নির্বাচনি অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচারের জন্য দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে ‘নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ গঠন করেছে কমিশন। এই নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটির নিরাপত্তায় অস্ত্রসহ দুইজন পুলিশ সদস্য নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে ইসি। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ইসির উপসচিব (আইন-১) মোহাম্মদ দিদার হোসাইন স্বাক্ষরিত পরিপত্রে ইসি ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ‘নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম’ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণকল্পে গঠিত নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটিসমূহের কর্মকর্তাদের জন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরিপত্রে ইসি জানায়, নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকালে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমিটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর দুইজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপারকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এছাড়াও বর্ণিত কমিটি কোনো অনুসন্ধান বা বিচারকার্য পরিচালনার জন্য উক্ত কমিটির চাহিদা মতে প্রয়োজনীয় স্ট্রাইকিং ফোর্স মোত

নির্বাচনি বিচারিক কমিটিকে অস্ত্রসহ নিরাপত্তা দিতে ইসির নির্দেশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অনিয়ম অনুসন্ধান এবং নির্বাচনি অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচারের জন্য দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে ‘নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি’ গঠন করেছে কমিশন। এই নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটির নিরাপত্তায় অস্ত্রসহ দুইজন পুলিশ সদস্য নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে ইসি।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ইসির উপসচিব (আইন-১) মোহাম্মদ দিদার হোসাইন স্বাক্ষরিত পরিপত্রে ইসি ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ‘নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম’ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণকল্পে গঠিত নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটিসমূহের কর্মকর্তাদের জন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

পরিপত্রে ইসি জানায়, নির্বাচনি অনুসন্ধান ও বিচারিক কমিটি নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকালে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমিটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর দুইজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপারকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এছাড়াও বর্ণিত কমিটি কোনো অনুসন্ধান বা বিচারকার্য পরিচালনার জন্য উক্ত কমিটির চাহিদা মতে প্রয়োজনীয় স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

ইসি জানিয়েছে, আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে কমিটিগুলো গঠিত হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, এই ৩০০ কমিটিতে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করবেন। কমিটির কর্মকর্তারা প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকেই নিজ দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন এবং নির্বাচন কমিশনে ন্যস্ত থাকবেন।

এমওএস/এসএনআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow