পদোন্নতি পেয়ে সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১২০ চিকিৎসক

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ১২০ চিকিৎসককে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের যুগ্মসচিব সনজীদা শরমিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশ এবং রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর তাদের জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী চতুর্থ গ্রেডে সহযোগী অধ্যাপক (সুপারনিউমারারি) হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হলো।   এতে উল্লেখ করা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত পদোন্নতিপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা পূর্বের পদ ও কর্মস্থলেই (ইনসিটু) দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের যোগদানপত্র স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুপারনিউমারারি পদে থাকা চিকিৎসকদের সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান মেনে চলতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো বদলি বা কর্মস্থল পরিবর্তন করা যাবে না। যারা লিয়েন, প্রেষণ, শিক্ষা ছুটি বা মাতৃত্বকালীন ছুটিতে রয়েছেন— তাদের ক্ষেত্রে ছুটি শেষে পদোন্নতি কার্যকর হবে।  মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভবিষ্যতে কোনো কর্মকর্তা সম্পর্কে বিরূপ তথ্য পাওয়া গেলে তার ক্ষে

পদোন্নতি পেয়ে সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১২০ চিকিৎসক

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ১২০ চিকিৎসককে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের যুগ্মসচিব সনজীদা শরমিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটির সুপারিশ এবং রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর তাদের জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী চতুর্থ গ্রেডে সহযোগী অধ্যাপক (সুপারনিউমারারি) হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হলো।  

এতে উল্লেখ করা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত পদোন্নতিপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা পূর্বের পদ ও কর্মস্থলেই (ইনসিটু) দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের যোগদানপত্র স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সুপারনিউমারারি পদে থাকা চিকিৎসকদের সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান মেনে চলতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি পরবর্তী পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো বদলি বা কর্মস্থল পরিবর্তন করা যাবে না। যারা লিয়েন, প্রেষণ, শিক্ষা ছুটি বা মাতৃত্বকালীন ছুটিতে রয়েছেন— তাদের ক্ষেত্রে ছুটি শেষে পদোন্নতি কার্যকর হবে। 

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভবিষ্যতে কোনো কর্মকর্তা সম্পর্কে বিরূপ তথ্য পাওয়া গেলে তার ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপন সংশোধন বা বাতিল করার ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow