পরিবারে কমেছে টেলিভিশন দেখা, বেড়েছে স্মার্টফোনের ব্যবহার
ফোন কিংবা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অপরদিকে, পরিবারে কমেছে টেলিভিশন দেখা। ২০২৩ সালে পরিবারে যেখানে ৬২ দশমিক ২ শতাংশ টিভি ছিল, ২০২৪-২৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৫৯ দশমিক ৬ শতাংশে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এই হার আরও নেমে এসেছে ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশে। অপরদিকে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে খানায় (পরিবার)স্মার্টফোন ব্যবহারের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে ২০২৩ সালের ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২০২৪-২৫ সালে ৭২ দশমিক ৮ শতাংশে পৌঁছায়। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা সামান্য কমে ৭২ দশমিক ৪ শতাংশে নেমেছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আইসিটি প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপ ২০২৫-২৬ (প্রথম প্রান্তিক: জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি ৩ মাস পরপর এ জরিপ করে। সর্বশেষ জরিপে ৬১ হাজার ৬৩২টি খানা (পরিবার) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্য নেওয়া হয়েছে পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সের নাগরিকদের কাছ থেকে। বিবিএস বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ খানায় (পরিবার) মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হয়েছে। ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৯৭ দশ
ফোন কিংবা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অপরদিকে, পরিবারে কমেছে টেলিভিশন দেখা। ২০২৩ সালে পরিবারে যেখানে ৬২ দশমিক ২ শতাংশ টিভি ছিল, ২০২৪-২৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৫৯ দশমিক ৬ শতাংশে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এই হার আরও নেমে এসেছে ৫৮ দশমিক ৯ শতাংশে।
অপরদিকে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে খানায় (পরিবার)স্মার্টফোন ব্যবহারের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে ২০২৩ সালের ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২০২৪-২৫ সালে ৭২ দশমিক ৮ শতাংশে পৌঁছায়। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা সামান্য কমে ৭২ দশমিক ৪ শতাংশে নেমেছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আইসিটি প্রয়োগ ও ব্যবহার জরিপ ২০২৫-২৬ (প্রথম প্রান্তিক: জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
সংস্থাটি ৩ মাস পরপর এ জরিপ করে। সর্বশেষ জরিপে ৬১ হাজার ৬৩২টি খানা (পরিবার) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্য নেওয়া হয়েছে পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সের নাগরিকদের কাছ থেকে।
বিবিএস বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের ৯৮ দশমিক ৯ শতাংশ খানায় (পরিবার) মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হয়েছে। ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশ। এতে খানাভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি ও যোগাযোগ সুবিধায় বাংলাদেশে ধারাবাহিক অগ্রগতি হলেও টেলিভিশন ব্যবহারে ধীরগতি দেখা গেছে।
দেখা গেছে, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারের পরিধি বাড়লেও কম্পিউটার ব্যবহারের হার এখনও এক অঙ্কেই সীমাবদ্ধ।
ইন্টারনেট ব্যবহারে বড় উল্লম্ফন লক্ষ্য করা গেছে। ২০২৩ সালে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ খানায় ইন্টারনেট সুবিধা থাকলেও ২০২৪-২৫ সালে তা বেড়ে ৫৫ দশমিক ১ শতাংশে পৌঁছায়। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এই হার আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ দশমিক ২ শতাংশে, যা ডিজিটাল সংযোগে অগ্রগতির ইঙ্গিত দিচ্ছে।
তবে কম্পিউটার ব্যবহারে অগ্রগতি খুবই ধীর। ২০২৩ সালে যেখানে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ খানায় কম্পিউটার ছিল, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
এমওএস/এসএনআর/এমএস
What's Your Reaction?