পাকিস্তানে কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে ১৫ জনের মৃত্যু

পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের একটি গ্লু নির্মাণ কারখানায় ভয়াবহ বয়লার বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত কমপক্ষে সাতজনকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ভোরে ফয়সালাবাদের মালিকপুর এলাকায় অবস্থিত কারখানাটিতে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় ভবনটি ধসে পড়ে এবং আশপাশের বেশ কয়েকটি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিক তদন্তে গ্যাস লিকেজ থেকেই বয়লার বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কমিশনার জানান, নিহতদের বেশিরভাগই কারখানার পাশের বাড়ির বাসিন্দা। তিনি আরও বলেন, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী মরিয়ম ব্যক্তিগতভাবে উদ্ধার অভিযান তদারকি করছেন। প্রথমে তিনজনের মৃত্যু ও কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও পরে ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের পর মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০ এবং এরপর ১৫-তে পৌঁছায়। গুরুতর আহতদের মধ্যেও কয়েকজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রাণ হারিয়েছেন। রেসকিউ বিভাগের এক মুখপাত্র জানান, বিস্ফোরণে কারখানার ভবন ধসে পড়ে এবং তাতে আগুন ধরে যায়। তিনি আরও জানান, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে, আরও মানুষ ভেতরে আটকা থাকতে পারেন। বিস্ফোরণটি কারখানার কেমিক্য

পাকিস্তানে কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে ১৫ জনের মৃত্যু

পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের একটি গ্লু নির্মাণ কারখানায় ভয়াবহ বয়লার বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত কমপক্ষে সাতজনকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) ভোরে ফয়সালাবাদের মালিকপুর এলাকায় অবস্থিত কারখানাটিতে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় ভবনটি ধসে পড়ে এবং আশপাশের বেশ কয়েকটি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রাথমিক তদন্তে গ্যাস লিকেজ থেকেই বয়লার বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কমিশনার জানান, নিহতদের বেশিরভাগই কারখানার পাশের বাড়ির বাসিন্দা।

তিনি আরও বলেন, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী মরিয়ম ব্যক্তিগতভাবে উদ্ধার অভিযান তদারকি করছেন।

প্রথমে তিনজনের মৃত্যু ও কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও পরে ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের পর মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০ এবং এরপর ১৫-তে পৌঁছায়। গুরুতর আহতদের মধ্যেও কয়েকজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রাণ হারিয়েছেন।

রেসকিউ বিভাগের এক মুখপাত্র জানান, বিস্ফোরণে কারখানার ভবন ধসে পড়ে এবং তাতে আগুন ধরে যায়।

তিনি আরও জানান, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে, আরও মানুষ ভেতরে আটকা থাকতে পারেন।

বিস্ফোরণটি কারখানার কেমিক্যাল গুদামে ঘটে। এতে কারখানার বড় অংশ, বিশেষ করে ছাদের বেশিরভাগ অংশ ধসে পড়ে।

কারখানার পেছনে থাকা সাত-আটটি বাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়ায় বাসিন্দা ও কারখানার কয়েকজন শ্রমিক ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়েন। উদ্ধারকর্মীরা সম্ভাব্য আরও হতাহতদের সন্ধানে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

সূত্র: জিও নিউজ

এমএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow