পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক আত্মিক ও ঐতিহাসিক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশ ও পাকিস্তান পুলিশ অ্যাকাডেমির মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।  মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তার অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা জানান।  বৈঠকে পুলিশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, অপরাধী হস্তান্তর, সেফ সিটি নির্মাণসহ দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।  পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্পর্ক আত্মিক ও ঐতিহাসিক। গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পাকিস্তান সফর করেছেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে। সিনিয়র সচিব পাকিস্তানের অবকাঠামো উন্নয়ন ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেছেন। বিশেষ করে তাদের ‘সেফ সিটি’ প্রকল্পের যেটা আমাদের দেশেও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পাকিস্তান সফর করেছেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদা

পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক আত্মিক ও ঐতিহাসিক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশ ও পাকিস্তান পুলিশ অ্যাকাডেমির মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। 

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তার অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা জানান। 

বৈঠকে পুলিশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, অপরাধী হস্তান্তর, সেফ সিটি নির্মাণসহ দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। 

পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্পর্ক আত্মিক ও ঐতিহাসিক।

গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পাকিস্তান সফর করেছেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে। সিনিয়র সচিব পাকিস্তানের অবকাঠামো উন্নয়ন ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেছেন। বিশেষ করে তাদের ‘সেফ সিটি’ প্রকল্পের যেটা আমাদের দেশেও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।

গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পাকিস্তান সফর করেছেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে। সিনিয়র সচিব পাকিস্তানের অবকাঠামো উন্নয়ন ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করেছেন। বিশেষ করে তাদের ‘সেফ সিটি’ প্রকল্পের যেটা আমাদের দেশেও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেওয়া হলেও পরবর্তীতে তা কার্যকর করা হয়নি। এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য পুনরায় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। হাইকমিশনার এসময় বাংলাদেশ পুলিশের জন্য সাঁজোয়া নিরাপত্তা যাবাহন, ড্রোন সংগ্রহ ও ক্রয় এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণে পাকিস্তান সহযোগিতা করতে আগ্রহী বলে জানান। 

বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক) খন্দকার মো. মাহবুবুর রহমান, পাকিস্তান দূতাবাসের কাউন্সেলর কামরান দাঙ্গাল উপস্থিত ছিলেন। 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow