পাগলা মসজিদের দানবাক্সে হাদি হত্যার বিচার চেয়ে চিঠি
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ৩৫ বস্তা টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারের পাশাপাশি এবার পাওয়া গেল অসংখ্য চিঠি, যার মধ্যে একটিতে ‘হাদি হত্যার প্রকাশ্যে বিচার’ দাবি করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে মসজিদের ১৩টি দানবাক্স খোলার পর এই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে। জানা যায়, তিন মাস ২৭ দিন পর দান সিন্দুক খোলা হলে পাওয়া চিঠিগুলোর একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। নাম-পরিচয়হীন এক ব্যক্তি বেনামে ওই চিঠিটি লিখেছেন। চিঠিটিতে লেখা রয়েছে ‘হাদি হত্যার প্রকাশ্যে বিচার চাই। দানবাক্সে এর আগেও এমন কিছু চিঠি পাওয়া গিয়েছিল, যা পরে সামাজিক মাধ্যমে আলোচিত হয়। এর মধ্যে একটি চিঠিতে লেখা ছিল ‘ডাইনি হাসিনাকে তার কর্মের শাস্তি না দেখা পর্যন্ত আমাকে বাঁচিয়ে রেখ। আল্লাহ অনেক আলেমকে কষ্ট দিয়েছেন। আমার প্রিয় সাঈদিকে অনেক অত্যাচার করা হয়েছে।’ চিঠিতে আরও লেখা হয় ‘হে আল্লাহ, আমার প্রিয় বাংলাদেশে একজন ওমর (রা.)-এর মতো শাসক পাঠাও।’ টাকা গণনার কাজে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশ
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ৩৫ বস্তা টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারের পাশাপাশি এবার পাওয়া গেল অসংখ্য চিঠি, যার মধ্যে একটিতে ‘হাদি হত্যার প্রকাশ্যে বিচার’ দাবি করা হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে মসজিদের ১৩টি দানবাক্স খোলার পর এই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসে।
জানা যায়, তিন মাস ২৭ দিন পর দান সিন্দুক খোলা হলে পাওয়া চিঠিগুলোর একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। নাম-পরিচয়হীন এক ব্যক্তি বেনামে ওই চিঠিটি লিখেছেন। চিঠিটিতে লেখা রয়েছে ‘হাদি হত্যার প্রকাশ্যে বিচার চাই।
দানবাক্সে এর আগেও এমন কিছু চিঠি পাওয়া গিয়েছিল, যা পরে সামাজিক মাধ্যমে আলোচিত হয়। এর মধ্যে একটি চিঠিতে লেখা ছিল ‘ডাইনি হাসিনাকে তার কর্মের শাস্তি না দেখা পর্যন্ত আমাকে বাঁচিয়ে রেখ। আল্লাহ অনেক আলেমকে কষ্ট দিয়েছেন। আমার প্রিয় সাঈদিকে অনেক অত্যাচার করা হয়েছে।’
চিঠিতে আরও লেখা হয় ‘হে আল্লাহ, আমার প্রিয় বাংলাদেশে একজন ওমর (রা.)-এর মতো শাসক পাঠাও।’
টাকা গণনার কাজে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জেসমিন আক্তার, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান মারুফ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারেছী।
এ ছাড়া ঐতিহাসিক জামিয়া ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ২২০ জন ও পাগলা মসজিদের নুরুল কোরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসার ১২০ জন ছাত্র, ব্যাংকের ১০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০ জন সদস্য গণনায় অংশ নেন।
এসকে রাসেল/কেএইচকে/এমএস
What's Your Reaction?