পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে জীবন (২২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ক্যালিকো কটন মিলের পাশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত জীবন পাবনা সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের সুজনের ছেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রায় একমাস আগে ক্যারাম খেলা নিয়ে নিহত জীবন গ্রুপের সঙ্গে একই এলাকার সুইট গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের জহিরপুর মাদ্রাসা মাঠে চলা ইসলামী জলসায় এ নিয়ে আবার তাদের মাঝে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। এসময় সেটি মৌখিকভাবে মীমাংসা করে দিলেও এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সুইট গ্রুপের লোকজন জীবন গ্রুপের পাড়ার সামনে দিয়ে আসার সময় জীবন গ্রুপের লোকজন তাদের পথরোধ করে। এসময় উভয় গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির একপর্যায়ে সুইট তার কাছে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে জীবনের গলায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে জীবনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর ঘটনায় জড়িতদের বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে উত্তেজিতরা। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে নেন। এ ব্যাপারে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর
পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে জীবন (২২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ক্যালিকো কটন মিলের পাশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত জীবন পাবনা সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের সুজনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রায় একমাস আগে ক্যারাম খেলা নিয়ে নিহত জীবন গ্রুপের সঙ্গে একই এলাকার সুইট গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের জহিরপুর মাদ্রাসা মাঠে চলা ইসলামী জলসায় এ নিয়ে আবার তাদের মাঝে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। এসময় সেটি মৌখিকভাবে মীমাংসা করে দিলেও এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সুইট গ্রুপের লোকজন জীবন গ্রুপের পাড়ার সামনে দিয়ে আসার সময় জীবন গ্রুপের লোকজন তাদের পথরোধ করে। এসময় উভয় গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির একপর্যায়ে সুইট তার কাছে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে জীবনের গলায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে জীবনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর ঘটনায় জড়িতদের বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে উত্তেজিতরা। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে নেন।
এ ব্যাপারে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, পূর্ব বিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আলমগীর হোসাইন নাবিল/এমএন
What's Your Reaction?