পুরান ঢাকায় জুতার কারখানায় আগুন, দগ্ধ ৪
রাজধানীর বংশালের সিক্কাটুলী এলাকায় একটি জুতার কারখানায় কাজের সময় আগুন লেগে একই পরিবারের চার শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) রাত পৌনে ২টার দিকে সিক্কাটুলী মাজার গলিতে সজীব মিয়ার ছয়তলা ভবনের নিচতলায় থাকা ওই কারখানায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন—কারখানার মালিক আইনউদ্দিন (৪৫), তার ছোট ভাই আমিরউদ্দিন (৪০), আইনউদ্দিনের ছেলে রুমান (১৬) ও রবিন (১৮)। তাদের রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসাধীন শ্রমিকেরা জানান, কাজের সময় হঠাৎ জুতা তৈরির আঠায় আগুন ধরে যায় এবং মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে তারা চারজনই দগ্ধ হন। প্রাথমিকভাবে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে তাদের ধারণা। আইনউদ্দিন কারখানাটি পরিচালনা করতেন, আর তার দুই ছেলে রুমান ও রবিন সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করত। কয়েক দিন আগে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর বাটিয়াপাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিলেন ছোট ভাই আমিরউদ্দিন; তিনিও আগুনে পুড়ে আহত হন। ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক চিকিৎসকদের বরাতে জানিয়েছেন, আমিরউদ্দিনের শরীরের ৭ শতাংশ, আইনউদ্দিনের ২০ শতাংশ এবং রুমানের
রাজধানীর বংশালের সিক্কাটুলী এলাকায় একটি জুতার কারখানায় কাজের সময় আগুন লেগে একই পরিবারের চার শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) রাত পৌনে ২টার দিকে সিক্কাটুলী মাজার গলিতে সজীব মিয়ার ছয়তলা ভবনের নিচতলায় থাকা ওই কারখানায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন—কারখানার মালিক আইনউদ্দিন (৪৫), তার ছোট ভাই আমিরউদ্দিন (৪০), আইনউদ্দিনের ছেলে রুমান (১৬) ও রবিন (১৮)। তাদের রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
চিকিৎসাধীন শ্রমিকেরা জানান, কাজের সময় হঠাৎ জুতা তৈরির আঠায় আগুন ধরে যায় এবং মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে তারা চারজনই দগ্ধ হন। প্রাথমিকভাবে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে তাদের ধারণা।
আইনউদ্দিন কারখানাটি পরিচালনা করতেন, আর তার দুই ছেলে রুমান ও রবিন সেখানে শ্রমিক হিসেবে কাজ করত। কয়েক দিন আগে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর বাটিয়াপাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিলেন ছোট ভাই আমিরউদ্দিন; তিনিও আগুনে পুড়ে আহত হন।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক চিকিৎসকদের বরাতে জানিয়েছেন, আমিরউদ্দিনের শরীরের ৭ শতাংশ, আইনউদ্দিনের ২০ শতাংশ এবং রুমানের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে সবাই বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন।
What's Your Reaction?