পোস্টার সরালেন শিশির মনির

সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে নির্বাচনী পোস্টার সরালেন জামায়াতের প্রার্থী ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তপশিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি নিজ হাতে নিজের প্রচারসামগ্রী অপসারণ করেছেন।  শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে টানানো পোস্টার স্বেচ্ছায় খুলে ফেলতে দেখা যায় তাকে। শিশির মনির বলেন, তপশিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও আলোকসজ্জা অপসারণের নির্দেশ দিয়েছে। এটি রাষ্ট্রের আইন। তাই আমরা নিজেরাই আমাদের পোস্টার ও ফেস্টুনগুলো সরিয়ে দিচ্ছি। শুধু এখানে নয়, দুই থানার যেসব এলাকায় আমাদের প্রচারসামগ্রী ছিল, সব জায়গা থেকেই নিজ দায়িত্বে তা নামানো হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আচরণবিধি মানা আমাদের সকলের দায়িত্ব। নিজেদের আচরণবিধি না মেনে অন্যকে উপদেশ দিলে তার কোনো মূল্য নেই। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আজ অপসারণ কার্যক্রম শুরু করেছি। হাতে সময় থাকলেও আইনকে সম্মান জানিয়ে আগেই কাজ করছি। আগামী নির্বাচন যেন আইন মেনে শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা। এর আগে নির্বাচন কমিশন জানায়

পোস্টার সরালেন শিশির মনির
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে নির্বাচনী পোস্টার সরালেন জামায়াতের প্রার্থী ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তপশিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি নিজ হাতে নিজের প্রচারসামগ্রী অপসারণ করেছেন।  শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে টানানো পোস্টার স্বেচ্ছায় খুলে ফেলতে দেখা যায় তাকে। শিশির মনির বলেন, তপশিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও আলোকসজ্জা অপসারণের নির্দেশ দিয়েছে। এটি রাষ্ট্রের আইন। তাই আমরা নিজেরাই আমাদের পোস্টার ও ফেস্টুনগুলো সরিয়ে দিচ্ছি। শুধু এখানে নয়, দুই থানার যেসব এলাকায় আমাদের প্রচারসামগ্রী ছিল, সব জায়গা থেকেই নিজ দায়িত্বে তা নামানো হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আচরণবিধি মানা আমাদের সকলের দায়িত্ব। নিজেদের আচরণবিধি না মেনে অন্যকে উপদেশ দিলে তার কোনো মূল্য নেই। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আজ অপসারণ কার্যক্রম শুরু করেছি। হাতে সময় থাকলেও আইনকে সম্মান জানিয়ে আগেই কাজ করছি। আগামী নির্বাচন যেন আইন মেনে শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা। এর আগে নির্বাচন কমিশন জানায়, তপশিল ঘোষণার পর সম্ভাব্য প্রার্থীদের সব ধরনের আগাম প্রচারসামগ্রী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ খরচে অপসারণ করতে হবে। এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, ১৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার মধ্যেই সব আগাম প্রচারসামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। নির্দেশনা অমান্য করলে আচরণবিধি অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow