প্রক্সি দিয়ে চাকরি, যোগদানের সময় আটক রবিউল

প্রক্সি দিয়ে অফিস সহায়ক পদে চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। অবশেষে চাকরিতে যোগদান করতে গিয়ে ধরা পড়লেন তিনি। সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে বরিশাল জেলা পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। প্রতারণা করে চাকরি পাওয়া রবিউল ইসলামকে কোতোয়ালি মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিউল পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. শহিদুল ইসলামের ছেলে। বরিশাল জেলা পরিষদের প্রশাসক ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) আহসান হাবিব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গত ১৫ নভেম্বর বরিশাল জেলা পরিষদে অফিস সহায়কের দুটি পদে লিখিত নিয়োগ পরীক্ষা হয়েছে। সেই পরীক্ষায় অন্য লোক দিয়ে প্রক্সি দেওয়ান রবিউল ইসলাম। পরে অনুষ্ঠিত ভাইয়া পরীক্ষায় একইভাবে অন্য লোক দিয়ে প্রক্সি দেওয়ান তিনি। দুই পরীক্ষায় প্রথম হন তিনি। তিনি আরও জানান, সোমবার (১ ডিসেম্বর) নিয়োগপত্র নিতে জেলা পরিষদে আসেন রবিউল। এ সময় তার আচরণ, পরীক্ষার ফলাফল এবং পরীক্ষার সনদসহ কাগজপত্র দেখে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয়টিতে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে রবিউল নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে চাকরি নেওয়ার কথা স্বীকার

প্রক্সি দিয়ে চাকরি, যোগদানের সময় আটক রবিউল
প্রক্সি দিয়ে অফিস সহায়ক পদে চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। অবশেষে চাকরিতে যোগদান করতে গিয়ে ধরা পড়লেন তিনি। সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে বরিশাল জেলা পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। প্রতারণা করে চাকরি পাওয়া রবিউল ইসলামকে কোতোয়ালি মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিউল পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. শহিদুল ইসলামের ছেলে। বরিশাল জেলা পরিষদের প্রশাসক ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) আহসান হাবিব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গত ১৫ নভেম্বর বরিশাল জেলা পরিষদে অফিস সহায়কের দুটি পদে লিখিত নিয়োগ পরীক্ষা হয়েছে। সেই পরীক্ষায় অন্য লোক দিয়ে প্রক্সি দেওয়ান রবিউল ইসলাম। পরে অনুষ্ঠিত ভাইয়া পরীক্ষায় একইভাবে অন্য লোক দিয়ে প্রক্সি দেওয়ান তিনি। দুই পরীক্ষায় প্রথম হন তিনি। তিনি আরও জানান, সোমবার (১ ডিসেম্বর) নিয়োগপত্র নিতে জেলা পরিষদে আসেন রবিউল। এ সময় তার আচরণ, পরীক্ষার ফলাফল এবং পরীক্ষার সনদসহ কাগজপত্র দেখে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয়টিতে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে রবিউল নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে চাকরি নেওয়ার কথা স্বীকার করেন। প্রশাসক বলেন, পরে সোমবার বিকেল ৫টার দিকে প্রতারক রবিউল ইসলামকে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিউল নিজের অপরাধ স্বীকার করে লিখিত স্বীকারোক্তি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আহসান হাবিব। তিনি বলেন, রবিউল জালিয়াতি করে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিল। এখন যারা অপেক্ষমাণ তালিকায় রয়েছেন তাদের মধ্যে থেকে একজনকে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow